পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गोअंग्रहमत ब्रबशनौ #63 তৃণায় ফৌজদারের বাস ; হরিহরনগর সেই তৃণার নিকটবর্তী বলিয়া সেখানে তাহার পছন্দ হইল না ; স্বৰ্যকুণ্ডে পুরাতন কাছারী ছিল, অবস্থানের হিসাবে সেন্ধানও তিনি মনোনীত করিলেন না ; অনেক বিবেচনা করিয়া তিনি স্বৰ্য্যকুণ্ডের সন্নিকটে বাগ জানি মৌজায় স্থান নির্বাচন করিলেন। উহারই পাৰে এখনও নারায়ণপুর গ্রাম আছে; হয়তঃ সেই নামেই র্তাহার প্রিয় ছিল, কিন্তু কাৰ্য্যতঃ তিনি রাজধানীর নাম রাখিলেন- মহম্মদপুর। এখন দুইটি প্রশ্ন স্বতঃই মনে উঠতে পারে। সেখানে তিনি স্থান নিৰ্ব্বাচন করিলেন কেন এবং হিন্ধুর রাজধানীর নূতন নামই বা মহম্মণপুর হইল কেম? বহুমতের সমন্বয় করিয়া আমি এই উভয় প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করিতেছি । স্থান নিৰ্ব্বাচন প্রসঙ্গে কয়েকটি কথা বলা যায়। প্রথমতঃ মহম্মদপুরের অবস্থান অতি সুন্দর। উহার তিন দিকে বিল, একদিকে নদী, মধ্যস্থানে উচ্চ স্থল। ভূষণার দিকে অর্থাৎ প্রধানতঃ যেদিক হইতে শত্র আসিবার সম্ভাবন, সেই পূৰ্ব্ব দিকেই নদী। কৃত্রিম পরিখা দ্বারা দক্ষিণ দিক প্রবেশু করা যায়। অপর দুইদিকে দূর্বিস্তৃত বিল, কিছুষ্ট করিবার আবগুক নাই। দ্বিতীয়তঃ স্থানটি নলীর পুরাতন কাছার স্বৰ্য্যকুণ্ডের নিকটবর্তী এবং পূৰ্ব্বহইতে এখানে সৈন্তাবাস ছিল। তৃতীয়তঃ এইস্থানে একটি ভগ্নমন্দিরে সীতারামের ভাগ্যদেবতা ৮ লক্ষ্মীনারায়ণ শিল আবিষ্কৃত হন । এই আবিষ্কার সম্বন্ধে অনেক মত আছে ; কেহ বলেন, সীতারাম যখন জায়গীরদার, তখন একদিন অশ্বারোহণে এই স্থান দিয়া যাইবার সময় সহসা তাহার-অশ্ব ক্ষুর মাটীতে প্রোথিত হয় এবং তিনি পরীক্ষা করিয়া দেখেন একটি চক্র বা ত্ৰিশূল অশ্বক্ষুরে ফুটির গিয়াছে, তখন সেইস্থান খুড়িয়া ক্রমে ভগ্নমন্দির বা শালগ্রাম শিলা পাওয়া যায়। আবার কেহ বলেন, এই ঘটনা সীতারামের আমলে না হইয়া, তাহার বহু পূৰ্ব্বে যখন র্তাহার পিত সাজোয়াল হইয় আসেন, তখন ঘটিয়াছিল। সম্ভবতঃ এই মতই ঠিক ; উদয় নারায়শই এইস্থান দিয়া ভ্রমণকালে দৈবক্রমে ভগ্নমন্দিরে এক শালগ্রাম শিলা নাম এবং পরীক্ষায় স্থির হয় উহা লক্ষ্মীনারায়ণ চক্র। ক্রমে তাহার চাকরীতে উক্তি इसद्धांब डिनि धै क्षिणांएक उोशाएमबङी श्झि रुद्विब्र शब्रिश्बनश्रट्न थठिछैठ করেন ; হয়তঃ সেই সময়ে তাহার দ্বিতীয় পুত্রের জন্ম হওয়ার সে পুত্রের নাম রাৰিয়াছিলেন লক্ষ্মীনারায়ণ। উক্ত চক্র সীতাবামের পিতা পাইয়াছিলেন বলি