পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সত্রাজিৎপুরের সিংহ-ৰংশ $క్రికి निश्रु' रुणिब्र फ़िश्रुिङ ; निबङ्गांठभन्न रुश्नंक्षज्ञश्रृं१ झांग्र छै*ांशिक्षांज्ञैौ पत्रांरइन ; cफ्र কেহ তাহাদিগকে “ইতনার রায়”-বংশীয় বলিয়া ভুল করিতেছেন। বাস্তৰিক পক্ষে ইতনার রায় বংশীয়ের রাহ-উপাধিযুক্ত বঙ্গজ কায়স্থ। উহাদের সংক্ষিপ্ত বিবরণ পরে দিতেছি। রাজা সীতারামের রাজত্ব কালে শিবরাম ও তাহার কনিষ্ঠ ভ্রাতার জীবিত ছিলেন বলিয়া বোধ হয়। উহাদের বংশধরগণ অনেকে সীতারামের সরকারে ও ভূষণার ফৌজদারের অধীন ঢালী সৈন্তৰিভাগে কার্ব করিতেন। সীতারামের পতনের পর শিবরাম সপরিবারে ভাতুড়িয়ায় পলাইয় যান এবং কিছুকাল পরে পুনরায় ইতনায় আসিয়া বাস করেন। সেখানে এখন তাহীদের বংশ আছে । - - এদিকে সত্ৰাজিতের প্রাণদণ্ডের পর, তাহার বংশের রাজগৌরব ও স্বাধীনতা বিলুপ্ত হয়। র্তাহার পুত্ৰ কালীনারায়ণ সিংহ তখন নিতান্ত অল্পবয়স্ক ; তিনি ঢাকার নবাবের অনুগ্রহে চাকূল ভূষণার অন্তর্গত তরফ, কচুবাড়িয়ার (নলী পরগণা) জমিদারী স্বত্ব ভোগদখল করিতে থাকেন। কালীনারায়ণের পুত্র রামনারায়ণ অল্পবয়সে মারা গেলে তাহার দুই পুত্র থাকে ; জয়কৃষ্ণ ও কৃষ্ণপ্রসাদ। তন্মধ্যে কৃষ্ণপ্রসাদ বস্থাটের গোষ্ঠীপতি রামহরি গুহ রায়ের কন্যা সরস্বতী দেবীকে বিবাহ করেন এবং উক্ত রামহরির পুত্র রঘুদেব গুহকে তরফ, কচুবড়িয়ার অধীন জয়পুর গ্রাম মহাত্রাণ দান করিয়া তাহার বাসস্থান নিৰ্ম্মাণ করাইয় দেন। মধুদেৰ প্রায়ই সত্ৰাঞ্জিংপুরের বাটতে বাস করিতেন এবং তাহারই বন্ধে কৃষ্ণপ্রসাদ সত্ৰাঞ্জিংপুরের ৮মদনমোহন বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করিয়া তাহার জন্ত একটি কারুকার্য্য-খচিত মুনীর মন্দির নির্মাণ করেন। ঐ মন্দির এখনও আছে। ১৮৯৩ খৃঃ অৰে উহার জীর্ণ সংস্কার হয়, তাহাতে উছার গাত্রের কারুকাৰ্যাদি একপ্রকার লোপ পাইয়াছে। তবুও সে উচ্চ মন্দির তাহার গঠনগোষ্ঠৰ লই৷ এখনও দাড়াইয়া আছে ; লোকে বলে, উহা এত উচ্চ ছিল যে উহার শিখাকলসী নহাটা হইতে দেখা যাইত। আনুমানিক ১৬২৬ শকে বা ১৬৯৮ খৃষ্টাৰে ७रे भलिब्र श्रऊि श्ब्र । धान्नैन अभिमान्त्री-¥िाग्न भो७ब्र बाइ, जबजि९थूरद्रब्र বাড়ীতে সিংহার, জোড় বাঙ্গাল ও দোলমঞ্চ ছিল ; কিন্তু এখন তাহার চিহ্ন নাই ; তবে রাবণের পুরীর কত যে প্রকাও বাড়ী ছিল, তাহ অস্থান করিবার lys