পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cबाषधानांब cछोधूोबरल Webb প্রতাপাদিত্যকে দমন করিতে আসেন, তখন দেব-বংশীয় স্ত্রীরাম খাঁ তাহাকে সৈন্তাদি দিয়া সাহায্য করেন ; উছার ফলে মানসিংহ তাছাকে ছলাহ ও মূলম্বর প্রভৃতি পরগণার জমিদারী ও রাজা উপাধি দেন। এই উভয় গল্পের সময় করা যায় না এবং গাজী ও মানসিংহের আক্রমণের মধ্যে যে ৫-৬০ বৎসর সময় ছিল, তাহারও মীমাংসা হয় না । প্রথমতঃ গাজীর অত্যাচার কাহিনীতে কিছু অতিরঞ্জন থাকিতে পারে, কিন্তু তাহা একেবারে উড়াইলা দেওয়া চলে না। বাববাজারে শ্রীরামরাজার বাড়ীর যে ভগ্নাবশেষ আছে, তাহাও একটা অত্যাচারের চিত্র প্রকটিত করে। উহার পাশ্বে বা নিকটে কোনস্থানে শ্রীরামরাজার কোন ংশধর বা স্বজাতিও নাই। বারবাজারে থাকিয়া শ্রীরামরাজা যদি মানসিংহকে সাহায্য করিবার মত অবস্থাপন্ন হইতেন, তাহা হইলে উক্ত স্থানের আজ এমন দুরবস্থা দেখিতাম না। দ্বিতীয়তঃ শ্রীরামরাজা মানসিংহের আক্রমণ কালে জীবিত থাকা সম্ভবপর নহে। গাজীর অত্যাচারে ঐরামরাজার মত লাউজানির ব্রাহ্মণ-নৃপতি মুকুটরায়ও সবংশে উৎসন্ন হন। র্তাহার একটি মাত্র শিশু পুত্র কামদেব বা ঠাকুরবর মুসলমান হইয়া চারঘাটে ছিলেন। তিনি বৃদ্ধ বয়সে কি ভাবে প্রতাপের রাজত্বকালে ( ১৬০০ খৃঃ) হরি গুড়ির বিরুদ্ধাচারী হন, তাহ আমরা পূৰ্ব্বে দেখিয়াছি ( ২য় খণ্ড, ৩১১-৩ পৃ: ), সুতরাং উহার অন্ততঃ ৫-৬• বৎসর পূৰ্ব্বে গাজীর অত্যাচার হয়, অর্থাৎ পাঠান আমলের শেষ দশায় নসরৎ শাহের রাজত্বের পর যখন দেশমধ্যে নাম অরাজকতা চলিতে ছিল, তখনই গাজীর অত্যাচার ঘটে। তখন শ্রীরামরাজার বয়স অন্ততঃ ৪৩ বৎসর ধরিলে মানসিংহের আক্রমণকালে তাহাকে বাচাইয়া রাখা যায় না। স্বতরাং শ্রীরাম রাজা মানসিংহকে সাহায্য করেন নাই তাহার কোন অধস্তন বংশধর করিতে পারেন ; কারণ পূৰ্ব্বোক্ত হলদহ, মূলধর পরগণা একসময়ে স্ত্রীরাম খার বংশধর দিগের হস্তগত ছিল। এখন প্রশ্ন এই, মানসিংহকে কে সাহায্য করিয়াছিলেন ? বোধখানার চৌধুরীগণ শ্রীরাম খাঁর বংশধর তাহ সত্য। কিন্তু ঐয়ামের অজিতনারায়ণ নামক একটি নাবালক পুত্র ব্যতীত আৰ কোন সন্তানের সন্ধান नॉई । श्रांजेौब चाऊाiल्लांब श्रदश्र ७छछ झांग्रैौ । शूद्रूप्लेब्रांरब्रव्र भड चैब्रांमब्रांब७ সেই অত্যাচারে সপরিবারে নিহত হন ; প্রবাদ আছে, কোন এক দাদীর