পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হৈঞ্জেলের শাসন ws করিবার জন্ত খুলনায় ৩•• লোক জমা হইয়াছিল; তখন হেজেল সাহেৰ পূৰ্ব্বোক্ত মত মুড়লীতে ৫০জন সিপাহী আনিয়া আত্মরক্ষা করেন। জমিদারেরাও অনেক সময়ে লুটতরাজে লিপ্ত থাকিতেন। ১৭৮৩ অষ্ণে ভূষণ হইতে যখন কলিকাতার দিকে ৪০,০০০ টাকা চালান যাইতেছিল, তখন পথে তিন হাজার লোকে পড়িয়া উহা লুটা লয়। সে আসামীরা আর ধরা পড়ে নাই। নড়াইলের জমিদার বংশের প্রতিষ্ঠাতা কালীশঙ্কর রায় লাঠিয়াল লইয়! একখানি চাউলের নৌকা লুটিয়া লন ; সম্ভবতঃ নৌকার মালিককে নির্ধ্যাঙন করাই উহার উদেপ্ত ছিল। অনেক দিন পরে অনেক কষ্টে তাছাকে কলিকাতা হইতে গ্রেপ্তার করিয়া, ৪৭জন পাহার সহ আনিয়া মুড়লীর হাজতে রাখা হয়, কিন্তু দারগার বিচারে তিনি খালাস পান। ভূৰণাতেই ডাকাইভের বেশী উপজব ছিল, কিন্তু নাটোরের রাজা সেদিকে দৃষ্টিপাত কৱিতেন না। ১৭৮৪-৫ অব্দে নানান্থানে ছৰ্ভিক্ষ হয় ; ঐ সময়ে ডাকাইতীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পায়। দেওয়ানী বিচারের জন্তই হেঙ্কেল সাহেব ছিলেন জজ ; ১৭৯৩ অধো মুন্সেফ নিয়োগের পূৰ্ব্বে অন্ত কোন দেওয়ানী বিচারক ছিল না। হেন্ধেল লাহেবও একক বেশী কিছু করিয়া উঠিতে পারিতেন না। জমির স্বত্ব বা ব্ৰন্ধোত্তরাদির সম্বন্ধেই অধিক মোকৰ্দমা হুইড;-উছার বিচারের জন্ত তিনি স্থানীয় জমিদারদিগের উপর ভার দিতেন। মুতরাং যেখানে প্রজা ও জমিদারে কলছ, সেখানে কোন কাৰ হইত না। বিচার কার্ব্যের সুবিধার জন্ত তিনি কয়েকজন সদর আমীন নিযুক্ত করিবার প্রস্তাব করিলেন ; ব্যয়বাহুল্য মনে করিয়া কর্তৃপক্ষ উহা মজুর করিলেন না। হেঙ্কেল সাহেবের আরও বিপত্তি ঘটিয়াছিল। কোম্পানি শুধু শাসক নহেন, তখন তাহাজের নানাবিধ ব্যবসায়ও ছিল। যশোহর-খুলনার মধ্যে লবণ ও কাপড়ের ব্যবসায় উল্লেখযোগ্য। এই উভয় ব্যবসায়ের জন্ত পৃথক লোকজন ছিল; কিন্তু তাহার দেশের সাধারণ শাসন মানিয়া চলিত না । এজন্তু ছেলে সাহেবের সঙ্গে তাছাদের নিত্য কলহ ঘটিত, সময়ে সময়ে মারামাজি BBB S BBD DDS DDBB BBBB BBBD DDD DD BBD লোকের সঙ্গে বিরোধ করিতে কুষ্ঠিত হইতেন না। এই জন্তই তাৰায় নাম क्रिग्रन्द्रब्रनैव्र श्ब्रांद्वह । ህፃ