পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তুলা ও বস্ত্র aso হয়। ঐ সময় বাৎসরিক উৎপন্ন ৩০ হাজার মণের মধ্যে ১০ হাজার মণ তামাক রপ্তানি হইত। এখন রঙ্গপুর, জলপাইগুড়ি প্রভৃতি স্থান হইতে তামাক আসির এদেশের চাষ পৰ্যন্ত বন্ধ করিয়া দিয়াছে। কোম্পানির আমলের অবশিষ্ট উৎপরের মধ্যে যশোহরের তুলা, চিনি ও নীল বিশেষ উল্লেখযোগ্য। তুলার চাষ একেবারে গিয়াছিল, বিদেশী স্থতার কাপড়ের ব্যবসায় অবাধে চলিতেছিল। সম্প্রতি আবার একটু নুতন বাতাস বহিয়াছে, তুলা চাষের সাড়া পড়িয়াছে, চরকার স্বতায় বস্ত্ৰ-বয়ন জারদ্ধ হইয়াছে, শীঘ্রই স্বাবলম্বিতার দিন ফিরিবে কিনা, শ্ৰীভগবানই জানেন। চিনির ব্যবসায় অনেক কমিলেও, এখনও আছে ; যশোহর এখনও:চিনির জন্ত বিখ্যাত । এক সময়ে যশোহরের নীল জগতের মধ্যে সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট ছিল ; এখন উহার ব্যবসার একেবারে গিয়াছে। আমরা এস্থলে তুলা ও চিনির কথা বলিয়া পরবর্তী পরিচ্ছেদে নীলের কথা লিখিব। অতি প্রাচীন কাল হইতে তুলাই ভারতবর্ষের সর্বপ্রধান শিল্প-সামগ্রী। পৃথিবীর মধ্যে তুলার রপ্তানি হিসাবে ভারতবর্ষেরই প্রথম স্থান ছিল, এখন সে বিষয়ে আমেরিকা সৰ্ব্ব প্রধান হইয়া ভারতবর্ধকে দ্বিতীয় স্থানে ফেলিয়াছে। ভারতের মধ্যে বঙ্গদেশে ও আমাদের বিচাৰ্য্য যশোহরে তুলার চাষ কম ছিল না । ১৭৮৯ অঙ্গের হিসাবে দেখা যায়, সে বৎসর যশোহরে ২৪,•••v মণ তুল জন্সিয়াছিল এবং ৩৬,•••vমণ তুলা বাহির হইতে আসিয়াছিল। এই ৬০ হাজার মণ তুলার স্বতা ও ভূষণ হইতে আগত সামাপ্ত পরিমাণ স্বত হইতে যশোহরের বস্ত্র-শিল্প চলিয়াছিল, ঐ বৎসর ১,৪৮,১০০ খান কাপড় প্রস্তুত হইয়াছিল । চাষার নিকট তুলা কিনিয়া স্ত্রীলোকদিগের দ্বারা চরকায় কাটা স্থত হইত ; উহাই মই ভাতি, জোল ও যোগীরা বস্ত্র প্রস্তুত করিত। হাটে বাজারে তুলা, স্বত ७ वद डिन अदाहे निक्लद्र इहेङ । शृंझ्रहब शाब काँप्ले श्ल शहेब्रा बब्रमकांब्रिগণের বাড়ীতে গিরী কিছু নির্দিষ্ট বাণী” (মজুর) দিয়া ফরমাইজ মত বস্ত্র প্রস্তুত করিয়া লইত । স্ত্রীলোকেরা চরকায়, এমন কি হাতে পর্য্যন্ত, অতি স্বাক্ষ স্থত। কাটিতে পারিতেন। ব্রাহ্মণ রমণীর স্বল্প পবিত্র পৈতার স্বত কাটা দেশ **] पाठि णां७ कब्रिटठन । वाङ्मन्न फ़िढ ७ उक्षांश्शनिक कोई cरु 28