नौtणझै झाश ७ औल-नििरक्षाश् ** সাহেবদিগের এবং নেহালপুরে ও বিরাট শ্রীরামপুরের ঘোষদিগের, নীলকুঠি বহুকাল চলিয়াছিল। • সমগ্র যশোহর জেলার উৎপন্ন নীলের হিসাব হইতে দেখা যায়, ১৮৪৯-৫• অধোই সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক নীল উৎপন্ন হয়, উহার পরিমাণ ১৬৮১৮ মণ। আকস্মিক বস্তাদির জস্ত ১৮৫৫-৫৬ অক্ষে নীলের পরিমাণ কমিৰ ৬৫৮৫ মণ মাত্র হয় । ১৮৪৯ হইতে ১৮৫৯ পর্য্যন্ত দশ বৎসরের গড় ধরিলে প্রতিবৎসর ১০,৭৯১ মণ উৎপন্ন হইত। ১৮৫• অন্ধকেই বঙ্গীয় নীল ব্যবসায়ের উচ্চ সীমা বলা যায়, .৮s• অব্দের পন্ন হইতে উহার ক্রমে অবনতি হইতে হইতে ৩৭ বৎসর মধ্যে সম্পূর্ণ পতন হয়। সে পতনের কারণ অনুসন্ধানের পূৰ্ব্বে আমরা নীলের চাষের ও প্রস্তুত প্রণালীর সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়া লইব । নীলের চাষের "নিজ" ও "রাইয়তী” নামে দুইটি প্রণালী ছিল ; ১ম, কোন ব্যক্তি বা কোম্পানীর নিজ জমিতে নিজের তত্ত্বাবধানে ভূতা বা মজুর দ্বারা যে চাষ, তাহার নাম “নিজ আবাদি” বা খামার ; আর ২য়, অগ্ৰিম টাকা দাদম বা গছানি দিয়া রাইয়ুতদিগের দ্বারা তাছাদের জমিতে নীল উৎপাদন করাইয়া লওয়া হইত, ইহার নাম রাইয়র্তী বা দাদন-পদ্ধতি। রাইয়তদিগকে খাতার হিলাৰ ভূক্ত হইতে হইত বলিয়৷ ইহাকে খাতা-পদ্ধতিও বলে। রাইয়তের দ্বাদন লইয় নীল বুনিতে চুক্তি করত। রাইয়র্তী চাষও দুইপ্রকার ছিল ; নীলকরের নিজ জমিতে চাষ হইলে ইঙ্গকে এলেকা কহিত এবং অপরের জমিতে হইলে উহার নাম ছিল ৰে-এলেকা চাষ। চুক্তি পত্র প্রায়ই একবৎসরের জন্ত হইত। কোন কোন স্থলে তিন, পাচ বা দশবৎসরের জন্তও হইতে দেখা গিয়াছে। রাইবর্তী চাষে রাষ্ট্ৰয়তের নিজ ব্যয়ে গাছ কাটিয়া বান্ধির গাড়ী বা নৌকাযোগে কুঠিতে *iोठारेङ । कू*ि श्रङ cशीशहेबाब श्वब्रp cन७ब्रां इहउ । इfब्र cष जरान নীল গাছ জমা হইত, উহার নাম নীলখোলা । তথায় পৌছিলে, “লিজ" জীবাদী S SAASAASAASAASAASAASAAASSS MMMS SS SSMMM SMMMS SSSSSS - ----------------
- छषनङीब्र यालांश्रब्र बleब्रा ७ किनाश्वtश् जर्षिक नौष्णब्र sांव हिण, ठांश वणिक्रांहि। ** बरुवात्र ०१ङ्क#प्ठ १०••• पिथ sांप्र ०••• व१ नीण छ९गत्र श्रछ । नष्ठरेण बश्इंभाङ्गे वार्षिक •०,४१०क्षिांब a०० बन, tनारब ७ ५णनां महद्भवात्र “*** विचांद्र **** ** tनब नोण श्छ। वाcनब्रशts ०५२ विषाब sार हिन बै. किल छशब श्राह*णि *fiwva àrs vts i Ram sankar sen's Report P. 16. -
