শিল্প ও সাহিত্য իծ 或 ভাঙ্কিা ষে যশোহর-খুলনার কত স্থানে রাস্ত ও নীলকুঠি গঠিত হইয়াছিল, ভাছার সংখ্যা নাই। মীর্জানগরের ইমারত ভাঙ্গির রান্ত নির্মাণের কথা वर्षांइटन ( 8e० :) बगिब्राहि । - কোম্পানীর হস্ত হইতে বখন মহারাণী ভিক্টোরিয়া এ দেশের রাজ্যতার গ্রহণ করেন, তখন হইতে হাওয়া ফিরিয়াছে। মহারাণীর আমলের প্রথম রাজপ্রতিনিধি সম্বাশয় লর্ড ক্যানিং ভারতীয় আর্কিওলজিকাল বিষ্কার প্রতিষ্ঠাতা এবং তৎপুত্র সপ্তম এডওঙার্ডের প্রথম রাজপ্রতিনিধি মহামতি লর্ড কার্জন “প্রাচীন কীৰ্বি-সংরক্ষণ” বিষয়ক নূতন আইন করিয়া চিরদিনের নিমিত্ত এ দেশবাসীর কৃতজ্ঞতাভাজন হইয়া রহিয়াছেন। দেশ পুরাতন কীৰ্ত্তিরক্ষাকরে রাজার যে গ্রন্থার নিকট একটা দায়িত্ব ও কর্তব্য আছে, তাছ উন্মুক্ত প্ৰাণে স্বীকার করিয়া, সংরক্ষণ কার্ষোর জন্য সৰ্ব্বজাতীয় ব্যবস্থা ও ব্যয় নির্বাহ করিয়া দিয়া, তিনি অনুসন্ধানের নূতন পন্থ এবং ইতিহাস চর্চার জন্য নবযুগের অবতারণা করিয়া গিয়াছেন। যশোহর খুলনার মধ্যে ঘাটগুজৰ খাঁ জাহানের সমাধি, মসজিদকুড়ের মসজিদ, ঈশ্বরীপুরের হামামূখানা ও টেঙ্গা মসজিদ এবং মহম্মদপুরের রামচন্ত্রের বাটা, এই কীৰ্ত্তি রক্ষার গতীর মধ্যে . পড়িয়াছে। আশা করি, এরূপ আরও অনেক উপযুক্ত পুরাকীৰ্ত্তি এই ভাবে সংরক্ষিত্ত হইবে। আমরা এক্ষণে যশোহর খুলনার পুরাতন ইষ্টৰ-মশ্বির ও মসজিদগুলির রচনাপ্রণালী ও উহার বিশেষত্ব এবং শ্রেণিবিভাগের ৰিচায় কৰি সঙ্গে সৱে ষেগুলি সংরক্ষণজন্ত সদাশয় গবর্ণমেণ্টের কৃপাদৃষ্টি পাইবার বোধ, তাহারও প্রার্থনা জানাইব । ভারতবর্ষ বিস্তীর্ণ দেশ। নৈসর্গিক অবস্থা ও উপাদানের প্রতেনে প্রদেশ বিশেষে স্থাপত্যের ভিন্ন ভিন্ন বিকাশ হইয়াছে। পুৰ্ব্ব ও দক্ষিণ ৰঙ্গে পাছড়ি পৰ্ব্বত নাই, তাই এ অঞ্চলের স্থায়ী গৃহ ইষ্টক-রচিত। পাহাড়ির দেশে ৰে ইষ্টক নাই, তাহী নহে; পশ্চিমাঞ্চলেও কোন কোন স্থানে পৰ্ব্বত-পৃষ্ঠে ইষ্টকধরি বর্তমান আছে। তবে সাধারণতঃ লোকে অনায়াসলভ্য উপাদানেরই পক্ষপাতী হয়। ৰঙ্গে ইষ্টক সহজলভ্য বা সুলভ হইলেও উপাদান হিসাৰে উৰ ভঙ্গুর বই বলা যায় না। বিশেষতঃ দক্ষিণ বঙ্গের মত সিক্তবাত ও লবণাক্ত cनरल इंटेरकब्र श्रांडू हीर्ष श्छन। छबू७ इंडेक्न ५क्षॆ प्र" श्रेcर, देर गईंश
