পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগতত্ত্ব-বারিধি । )సా বহিষ্কত ধৌতি — কাক মুদ্রাং শোধয়িত্ব পুরয়েদুদরং মরুৎ । ধারয়েদৰ্দ্ধযামস্ত চালয়েদধোবক্স না । এষ ধেীতিঃ পরা গোপ্য ন প্রকাশ্যা কদাচন ॥ কাকী মুদ্রা করিয়া, অর্থাৎ কাকচঞ্চুর স্তায় মুখ করিয়া বায়ু পান ( বহিবায়ু টানিয়া লইয়া ) করিয়া উদর পূর্ণ করিবে । তারপরে ঐ বায়ু উদরের মধ্যে অৰ্দ্ধ প্রহর কাল রক্ষা করিবে এবং তৎপরে সেই বায়ুচক অধোপথে ধীরে ধীরে বহিষ্কত করিয়া দিতে হইবে,— ইহাকেই বহিস্কৃত ধৌতি বলে । শিষ্য । উদর মধ্যে অৰ্দ্ধ প্রহর কাল বায়ু ধারণ করিয়া রাখ৷ অত্যন্ত কঠিন কথা । গুরু । কঠিন কথা সন্দেহ নাই। কিন্তু একদিনেই কি ঐ কাৰ্য্য অভ্যস্ত হয় ? ক্রমে ক্রমে অভ্যাস করিতে হয়। প্রথমে অৰ্দ্ধদও, তারপরে একদণ্ড, তারপরে হুই দণ্ড—এইরূপে ক্রমে ক্রমে অৰ্দ্ধ প্রহর কাল বায়ু ধারণের ক্ষমতা জন্মিবে । এ সকল অভ্যাস করিতে হয় । ইহার পরে নাড়ী প্রক্ষালন করিতে হয়,—সে কাজ বড় কঠিন । গুরুর নিকট না দেখিয়া—বিশেষ অভ্যস্ত না করিয়া সে কাজে হস্তক্ষেপ করিতে নাই । তাহ। এই প্রকার – • প্রক্ষালন — নাভিমপ্নো জলে স্থিত্ব শক্তিনাড়ীং বিসর্জঞ্জেৎ । করাভ্যাং ক্ষালয়েন্নাড়ীং যাবন্মলবিসৰ্জনৰ্ম্ম । তাবৎ প্রক্ষাল্য নাড়ীঞ্চ উদরে বেশয়েং পুনঃ ॥