বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষো গতত্ত্ব-বারিধি | Sల(* αμ-μπαμπΦπαωπαϊφαλαμωμφωα

  • 匣量*

সম্প্রঞ্জণত সমাধির পলিন উক্তবিধ একতানতা জন্মে, তাহা হইলে যথাক্রমে নিৰ্ব্বাণ ও ঈশ্বর সাযুজ্য বলা যাইবে । কোন কোন যোগী বলেন,- যোগী যদি ভূতের অথবা ইঞ্জিয়ের প্রতি উক্তবিধ ভাবনা-প্রবাহ উথাপিত করিয়া চিত্তকে সৰ্ব্বতোভাবে তন্ময় করিয়া মৃত হন, আর মরণের পরেও যদি তাহার সে তন্ময়তা নষ্ট না নয়,~—বিদ্যমান থাকে, তাহা হইলে আমরা সে যোগীকেও বিলম্বদেহী বলিব । প্রকৃতি, মহত্ত্ব, অহঙ্কণরতত্ত্ব, অথবা কোন এক তন্মাত্রায় লীন হইলে তাহাদিগকে আমরা প্রকৃতিলয় বলিয়া উল্লেখ করিব।” o যোগীর ব্যাখ্যা এইরূপ,— *সমাধি দুই প্রকার । একটিকে সম্প্রজ্ঞাত ও অপরটিকে অসম্প্রজ্ঞাত বলে । এই সম্প্রজ্ঞাত সমাধিতে প্রকৃতিকে বশীকরণের সমুদয় শক্তি আইসে । সম্প্রজ্ঞাত সমাধি আবার চারি প্রকার । ইহার প্রথম প্রকারকে সবিতর্ক সমাধি বলে । এই প্রকার চিস্তা বা ধ্যানের বিষয় দুই প্রকার। প্রথম, জড় চতুৰ্ব্বিংশতিতত্ত্ব ও দ্বিতীয় চেতন পুরুষ । যোগের এই অংশটি সম্পূর্ণরূপে সাংখ্যদর্শনের উপর স্থাপিত । অহংকার, সংকল্প, মন ইহাদের এক সাধারণ ভিত্তিভূমি আছে । উহাকে চিন্তু বলে, চিত্ত হইতেই উহার প্রকাশ পাইয়াছে। এই চিত্ত শুপ্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন শক্তি গুলিকে গ্রহণ করিয়া উহাদিগকে চিন্তারূপে পরিণত করে । * আবার শক্তি ও ভূত উভয়েরই কণরণীভূত এক পদার্থ অাছে, ইহা অবশ্যই স্বীকার করিতে হইবে । এই পদার্থটিকে, অব্যক্ত বলে—উহ। পৃষ্টির প্রাক্কালীন প্রকৃতির অপ্রকাশিত অবস্থা । উহা এককল্প, পরে সমুদয় প্রকৃতিই প্রত্যাবর্তন করে, আবার পরকল্পে উছা হইতে পুনরায় সমুদয় প্রাদুর্ভূক্ত হয়। এই সমূদ্বয়ের অতীত