যোগতত্ত্ব-বারিধি । \98సె - اصد صديقتصم MASA SMMATC Mz AA SMAGSGS zMSMSAMSSSMLSSSMMSSSSAAAASAAAA ബ= -- А. - - - - க يصعد عكسجيمسجدs يستقصد -- ക്കൂ, =ുഷ--ജ-- па, mu-l السيد مستسخصة হইতে পারে, মুসলমান যিশুকে ডাকিয়া খৃষ্টিয়ান হইতে পারে ;– কিন্তু তা হা হইলেওত সেই সানার মধ্যে থাকিল । কিন্তু যিনি জগন্নাথ, র্তাহার অাবার সীমা কেন ? সুতরাং ঈশ্বরবোধক শব্দ “ঔ” । এখন “ওঁ” অর্থে কি, তা হাই দেখিতে হই বে। অ উ ম—“ওঁ” } অ-কারে ব্রহ্মা, উ-কারে বিষ্ণু, ম শিব। ব্রহ্মা সত্ত্ব গুণ বিষ্ণু রজো গুণ, শিব তমো গুণ,—অতএব, “ওঁ” ত্রি গুণময়, গুণসমষ্টি ঈশ্বর অর্থাৎ শব্দ ব্রহ্ম । ভারতীয় দশন মতে সমুদয় জগৎ নাম-রূপাত্মক । এই ক্ষুদ্র ব্রহ্মণ শুস্বরূপ ন তুষ্যের চিত্তমধ্যে এমন একটি তরঙ্গ ও থাকিতে পারে BS BSBS BBBBBBB BB S BB BBS BBS BB BBS KBB BBBBB এক নিয়মে নিৰ্ম্মিত, তা হা হইলে এই নামৰূপ। স্মক তা সমুদয় ব্রহ্মাণ্ডের নিয়ম বলিতে হইবে । যেমন একটি মুংপি শুকে জানিলে আর সমস্ত মুত্তিক কে ও জানিতে পারা যায়, তদ্রুপ এই দেহপিণ্ডকে জানিতে পারিলেই বিশ্বব্রহ্মা গুকে জানিতে পারা যায় । রূপ যেন বস্তুর ৰহিস্থ কুস্বরূপ, আর নাম বা ভাব যেন উহার অন্তর্নিহিত শস্তস্বরূপ । শরীর, রূপ আর মন বা অন্ত:করণ নাম, আর বাকশক্তি যুক্ত প্রাণিসমূহে এই নামের সহিত উহাদের বাচক শব্দ গুলির এক অভেদ্য যোগ ৰত্তম ন । মা তুসের ভিতরে ব্যষ্টি মহৎ বা চিত্তে এই চিন্তাতরঙ্গগুলি উত্থিত হইয়। প্রথমে শব্দ, পরে তদপেক্ষ স্থলতর আকার ধারণ করে । বুহৎ ব্রহ্মাণ্ডে ব্রহ্মা, হিরণ্যগৰ্ভ বা সমষ্টি মহৎ প্রথমে নাম, পরে রূপক রে অর্থাৎ পরিদৃশ্যমান জগক্রপে প্রকাশ পান । এই ব্যক্ত ইন্দ্রির গ্রহ জগৎই রূপ, ইহার পশ্চাতে অনন্ত অব্যক্ত স্ফোট রহিয়াছে —স্ফোট অর্থে সমুদয় জগতের ব্যক্তির কারণ শব্দব্ৰহ্ম । সমুদয় নাম অর্থাৎ ভাবের অনন্ত সমবাস্ত্রী উপাদানস্বরূপ এই অনন্ত স্ফোটই সেই - ਮਿ যন্ধু বা ভগবান প্রথমে আপনাকে ফোটরূপে পরিণত করিয়া, .
