嘯 চতুর্থ অধ্যায় * * } এ আবার অধিল –পালিয়েছিল বোর্ডিং থেকে! তোর সঙ্গে কোনােমতে পারবার জো নেই। বারবার বলছি, এ-বাড়িতে খবরদার আসিস নে । মরবি যে ।” অখিল কোনো উত্তর না দিয়ে গলার মুর নামিয়ে বললে, “একজন দাড়িওআলা কে পিছনের পাচিল টপকিয়ে বাগানে ঢুকল। তাই তোমার এ-ধরে ভিতর থেকে দরজা বদ্ধ করে দিলুম।—ওই শোনো পায়ের শম্ব।” অখিল তার ছুরির সব-চেয়ে মোট ফলাটা খুলে দাড়াল। এলা বললে, “ছুরি খুলতে হবে না তোমাকে, বীরপুরুষ। দে বলছি।” ওর হাত থেকে ছুরি কেড়ে নিলে। সিড়ি থেকে আওয়াজ এল, “ভয় নেই, আমি অস্তু।” মুহূর্তে এলার মুখ পাংশুবর্ণ হয়ে এল—বললে, “দে দরজা খুলে ।” দরজা খুলে দিয়ে অখিল জিজ্ঞাসা করলে, “সেই দাডিওআলা কোথায় ?” “দাড়ি নিশ্চয়ই পাওয়া যাবে বাগানে, বাকি মানুষটাকে পাবে এইখানেই। যাও খোজ করে গে দাড়ির।” অখিল চলে গেল । এল পাথরের মূর্তির মতে ক্ষশকাল একদৃষ্টি চেয়ে দাড়িয়ে রইল। বললে, “অস্তু, এ কী চেহারা তোমার ?” অতীন বললে, “মনোহর নয়।” “তবে কি সত্যি ?” “কী সত্যি ?” “তোমাকে সর্বনেশে ব্যামোয় ধরেছে।” “নানা ভাক্তারের নানা মত, বিশ্বাস না করলেও চলে।” “নিশ্চয় তোমার খাওয়া হয় নি।” “७-कषांछे षांक् । जमब्र मडे क':ब्र मा ।” "কেন এলে, অন্তু, কেন এলে ? এরা ষে তোমাকে ধরবার অপেক্ষায় আছে।” “ওদের নিরাশ করতে চাই নে ৷” অতীনের হাত চেপে ধরে এলা বললে, "কেন এলে এই নিশ্চিত বিপদের মধ্যে। ५१न ऎऴश्रींश्च ग ?” r "কেন এলুম সেই কথাটা যাবার ঠিক আগেই বলে চলে যাব। ইতিমধ্যে
