বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৪১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

કે બ. ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধল । ৪১১ মহিমা প্রকাশক কোন নামও নাই। অতএব তাহ অন্তকে কি প্রকারে বুঝান যাইতে পরিবে ? তবে একমাত্র উপায় আছে, ব্যাপ্য মাতৃশক্তির সহায়তা। ব্যাপ্য মাতৃশক্তি আগে বুঝিয়া লইলে, তাহার সাদৃশু ধরিয়া ব্যাপক মাতৃশক্তি বুঝা যাইতে পারে। প্রথমে ব্যাপ্য মাতৃশক্তিগুলি চিনিয়া লইতে হইবে, তৎপরে তাহার প্রত্যেকের বিশেষ বিশেষ গুণগুলি বাদ দিতে হইবে। পরে তাহাদের সৰ্ব্ব সাধারণের সমান যে গুণগুলি আছে, তাহা ধরিতে হইৰে । তৎপরে তাহার দ্বারা সেই ব্যাপক । মাতৃত্বের ভাব ও ধৰ্ম্মাদি গ্রহণ করিতে হইবে। তরঙ্গের । দ্বারা সমুদ্র চিনিতে হইলে, যেমন অগ্রে সেই তরঙ্গগুলি । বিশেষরূপে বুঝিতে হয়, তৎপরে তরঙ্গাবলীর মধ্যে ষে । পরম্পরের প্রভেদকারী ভিন্ন ভিন্ন ক্রিয়াগুণ আছে, যেমন । কোন তরঙ্গ নিফেন, কোন তরঙ্গ সফেন, কোন তরঙ্গ । অধিক ফেন, এবং কোনটি অল্প ফেন, কোনটি অত্যুত্ত্বজ, কোনটি অরতুঙ্গ এবং কোনটি দ্রুতগামী, কোনটির গতি ধীর ও মন্স, ইত্যাদি—এই সকল পরিত্যাগ করিতে হইবে।* 鹽 তাহার শৈত্য এবং দ্রব্যাদি সাধারণ ধৰ্ম্ম লক্ষ্য করিঞ্জ হইবে, তৎপরে তাহার সাদৃষ্ঠে সমুদ্রের ভাব বুঝিয়া লইষ্টে হইবে। ঠিক এইরূপ নিয়মেই ব্যাপ্য মাতৃত্বের দ্বার ব্যাপক মাতৃত্বের ভাব বুবিয়া লইতে হইবে। প্রথম ব্যাপ্য মাত্বশক্তির প্রতি দৃষ্টি করিতে হইবে। তৎপরে তাছানের