-ே b sý जकिशनैौ-भङि । { ৪র্থ জঃ क्षत्र अबिहे थारक। ॐ क्षवाडर्सउँ अडि एक हिज श्ड স্বল্প শ্বেতবর্ণ দ্রবাকার পদার্থ সমুগীর্ণ হইয়া ধ্বজের অগ্ৰে জা সতেছে এবং রেণুর সহিত সঙ্গত হইতেছে। তৎপরে কুসুমাভ্যন্তরস্থ গোলাকার গোটাটি দেখিতেছ, উহা আবার একটা জিনিষ নহে। উহা গৰ্ত্তস্থ ধান্তকোষের ন্তায় স্বক্ষ সূক্ষ্ম শত শত কোষের সমষ্টি মাত্র। ঐ কোষগুলির মধ্যে এক একটু ফাক আছে। তাহাতে একপ্রকার অমৃত রস এবং তন্মধ্যে এক একটি মধ্যদ্বারী ডিম্বাকার মন্দির আছে ; উক্ত কোষসমূহের মুখদেশ হইতেই পূৰ্ব্বোক্ত সেই ধ্বজ-সঙ্গত কেশরসমূহ বাহির হইয়াছে। এখন বুঝিতে হইবে, উহার কোন স্থানে মাতৃশক্তি এবং কোন স্থানে পিতৃশক্তি বিদ্যমান আছে। কুসুম-কোষ বা বীজ-কোষের অন্তর্গত অমৃতরসে ভাসমান যে মন্দিরের কথা বলিয়াছি, উহাই মাতৃশক্তি এবং পিতৃ শক্তির লীলানিকেতন। মাতৃশক্তি ও পিতৃশক্তি উভয়েই ঐ স্থানে বিকশিত। উক্ত উভয় শক্তির পরস্পরের সমাগমোৎসুক্য হইয় কিঞ্চিৎ স্ফূৰ্ত্তি বা বিক্ষোভ হইলেই তারা ঐ অপত্যাশয়রূপ ডিম্বাকার মন্দির নিৰ্ম্মিত হয়। বীজকোষও তদ্বারাই বিনি তি। মাতৃশক্তি আর পিতৃশক্তি যখন এইরূপ ক্রিয়াপর হয়, তখনই উহাকে স্বষ্টিশক্তি বলে। কারণ ঐ ক্রিয়াই ভবিষ্যৎ পুষ্পবৃক্ষের সৃষ্টিক্রিয়া। পরে ঐ দ্বিবিধ শক্তি