বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:রাজনারায়ণ বসুর আত্মচরিত.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৰ্ম্মজীবন । AA আলয়ে হইত। মেদিনীপুর ব্ৰাহ্মসমাজ ইংরাজী ১৮৫২ সালের প্রথমে পুনঃ সংস্থাপিত হয়। উহার প্রথম সাম্বাৎসরিক উৎসবে যে বক্তৃতায় ব্ৰাহ্মধৰ্ম্মের লক্ষণ বিবৃত করি সেই বক্তৃতা অভিব্যক্ত হয়। কয়েক বৎসর পরে চান্দা দ্বারা এক সমাজগৃহ নিৰ্ম্মাণ করা যায়। ইহার নিৰ্ম্মাণে দুই সহস্র টাকার কিছু অধিক পড়ে, তন্মধ্যে দেবেন্দ্র বাবু আটশত টাকা BBD SS DBDDDB BBD DBBBD DBD DDD DD DD DSS BB অবধি সমাজের উত্তরোত্তর উন্নতি হইতে লাগিল। যেদিন নূতন গৃহে উঠিয়া যাওয়া যায়, সেইদিন বহুসংখ্যক কাঙ্গালী ভোজন হয়। এই কাঙ্গালী ভোজনের কৰ্ম্মে প্রচলিত হিন্দুধৰ্ম্মাবলম্বীরা পৰ্যন্ত যোগ দিয়াছিলেন। ব্ৰাহ্মসমাজের সঙ্গে একটি ধৰ্ম্মালোচনা সভা এবং তাহা উঠিয়া গেলে একটি সঙ্গত সভা স্থাপন করা যায়। এই দুই সভাতে ধৰ্ম্মবিষয়ক নানা কথা আলোচিত হইত। মেদিনীপুরে এতদূর পর্যন্ত কাৰ্য্য করিয়াছিলাম যে কতকগুলি ব্ৰাহ্মা গাৰ্হস্থ্য ক্রিয়াতে পৌত্তলিকতার সহিত সংশ্ৰব পরিত্যাগ করিয়াছিলেন । এই সকল অনুষ্ঠানকারী ব্ৰাহ্মদিগের মধ্যে জমিদার নবীনচন্দ্ৰ নাগ, অখিলচন্দ্ৰ দত্ত এবং নীলকমল দে ছিলেন। অখিলচন্দ্ৰ দত্ত প্রচারক হইবার জন্য মানস করিয়াছিলেন। তিনি প্রচারকের কাৰ্য্যে উপদেশ পাইবার জন্য প্ৰধান আচাৰ্য্য মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের সঙ্গে কিছুদিন বেড়াইয়াছিলেন। তিনি তাহার সঙ্গে তাহার জমিদারীতে গিয়াছিলেন। রাস্তায় পীড়িত চুওয়াতে প্ৰধান আচাৰ্য্য মহাশয় স্বহস্তে র্তাহাকে পাখার বাতাস করিতে দৃষ্ট হইয়াছিলেন। র্তাহার প্রতি এত স্নেহের সঞ্চার হইয়াছিল। এই অখিলচন্দ্র দত্ত পরে “মেদিনী” নামক মেদিনীপুরের বিখ্যাত সম্বাদপত্রের সম্পাদক হইয়াছিলেন। তিনি সম্পাদকের কাৰ্য্য DBBD DDBDDBD DBDD BBBS S BBBBBD DDDD DDD la