বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:রাজনারায়ণ বসুর আত্মচরিত.pdf/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

A.' r* উৎপত্তি হয়। ঐ বক্ততা ১৩নং কর্ণওয়ালীস ষ্ট্রট ভবনে করা হয়। এক্ষণে সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের অনেক ব্ৰাহ্ম ঐ বাটীতে বাস করিতেছেন। আমি যখন বক্তৃতা করি তখন উহাতে হিন্দু ট্রেনিং ইনষ্টিটিউসান হইত। যেদিন বক্ততা করা হয় সেদিন লোকে লোকারণ্য। এই জন্য লোকে লোকারণ্য যে এমন যে পচা জিনিষ হিন্দুধৰ্ম্ম ইহার পক্ষে এক জন কি বলিতে পারে তাহ শুনা কৰ্ত্তব্য। সেই দিন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর সভাপতির আসন গ্ৰহণ করেন। ডাক্তার রাজেন্দ্রলাল মিত্র প্রভৃতি কলিকাতার অনেক মহোদয় বক্ততার সময়ে উপস্থিত ছিলেন। উক্ত ডাক্তার বক্তত হইবার কিছুদিন পরে আমাকে এই কথা বলিয়াছিলেন যে “তুমি যখন বলিলে যে ঋগবেদের হিন্দুধৰ্ম্ম ও বর্তমান হিন্দুধৰ্ম্ম ভিন্ন আকার হইলেও তাহা এক, আমি মনে করিলাম ইহা অতি অসম্ভব কথা, কিন্তু যখন তুমি বলিলে যে বালক রামচন্দ্র ও প্রৌঢ় রামচন্দ্ৰ ভিন্ন আকার হইলেও একই রামচন্দ্র তখন আমি তোমার কথা বুঝিতে পারিলাম।” বক্ততা করিবার সময় করতালি ঐ বাটীর বিস্তীর্ণ প্ৰাঙ্গনে যে সকল শ্রোতা উপস্থিত ছিলেন তাহারাই কেবল দিয়াছিলেন এমত নহে, বাটীর সম্মুখস্থ রাস্তায় দণ্ডায়মান শ্রোতারা পৰ্য্যন্ত উহা দূর হইতে শুনিয়া করতালি দিয়াছিলেন। বক্তৃত হইবার পর নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায়কে কেহ বলিয়াছিলেন “শুনিলে তো, এক্ষণে গোবর খাইয়া পুনরায় হিন্দু হও”, তাহাতে তিনি বলিলেন যে “বক্তাকে আগে গোবর খাওয়াও ” আমি হিন্দু কলেজে পড়িয়াছিলাম ; প্রচলিত হিন্দুধৰ্ম্মের দৃষ্টিতে যাহা অখান্ত তাহা হিন্দু কলেজের ছাত্রেরা অনেকে খাইতেন, সেই অপবাদ লক্ষ্য করিয়া নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায় ঐ কথা ৰলিয়াছিলেন। এই বক্তৃতা করিবার পর সাকারবাদী কলিকাতার DDBDBB DDDi DBDB SBYZL SLDBD DDB CDLKLDLLDSBBBBL Dk