বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:রাজনারায়ণ বসুর আত্মচরিত.pdf/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

òb” ब्रांडमांब्रांमू० बश्न अiयू-5ब्रिड । সম্পাদকের সহিত আমি পত্ৰলেখালিখি করি। তাহাতে তিনি লিখিয়াছিলেন, “আপনার উৎসাহ বিশেষ আনন্দকর।” আমার বৃদ্ধ হিন্দুর আশা সম্বাদপত্রে আন্দোলন উৎপাদন দ্বারা বোয়ালিয়া ধৰ্ম্মসভা ও বঙ্গদেশের অন্যান্য ধৰ্ম্মসভাকে প্রথমতঃ মহা হিন্দু সমিতি সংস্থাপন করিতে অভিলাষী ও তৎপরে মহামণ্ডলের সঙ্গে যোগ দিতে উত্তেজিত করে ইহা অনায়াসে বলা যাইতে পারে। বাঙ্গালী ও হিন্দুস্থানীদিগের সংযোগে সংরচিত অভিনব সভা আমার প্রস্তাবিত মহা হিন্দু সমিতি বলা যাইতে পারে। আমার বৃদ্ধ হিন্দুর আশার অন্তৰ্গত সকল প্ৰস্তাব র্তাহারা গ্ৰহণ করেন DDDSS SDDD YDYBB DBDBDS SDDB D DBLBLB LK সকল প্ৰস্তাবই গ্ৰহণ করিবেন। ইং ১৮৫১ সালে মেদিনীপুর গবর্ণমেণ্ট জিলাস্কুলের প্রধান শিক্ষক পদে নিযুক্ত হইবার পর হইতে এ পৰ্যন্ত (মে ১৮৮৯ সাল পৰ্যন্ত) ধৰ্ম্ম ও সাহিত্য ও শিক্ষকতা কাৰ্য্য সম্বন্ধীয় আমার জীবনের ঘটনা ব্যতীত অন্যান্য ঘটনা সকল বিবৃত করি নাই। তাহা পশ্চাৎ করা হইতেছে। ১৮৫১ সালে আমি মেদিনীপুর যাই । ১৮৫৬ সালে বিধবা-বিবাহের আন্দোলন উঠে। শ্ৰীযুক্ত পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগর মহাশয় “বিধবাবিবাহ উচিত কিনা।” একটী ক্ষুদ্র চটী প্ৰকাশ করাতে এই আন্দোলনের উৎপত্তি হয়। হিন্দুসমাজরূপ বিস্তীর্ণ হ্রদ স্থির ছিল ; এই চটী বাহির হওয়াতে মহাবাত্যান্দোলিত সমুদ্রের ন্যায় অত্যন্ত অস্থির হইয়া উঠে ও ভয়ানক তরঙ্গ সকল উঠাইতে থাকে। র্যাহারা এই আন্দোলন স্বচক্ষে দেখিয়াছেন তাহারাই উহার প্রকৃতি বুঝিতে পরিবেন। বিদ্যাসাগর মহাশয়ের এই বিষয়ক দ্বিতীয় প্ৰস্তাব প্ৰকাশিত হওয়াতে আন্দোলন আরও চতুগুণ বৃদ্ধি হইল। বিশেষতঃ ঐ পুস্তকের বাগদান অধ্যায় লইয়া বিশেষ আন্দোলন হয়। যেরূপে বিদ্যাসাগর মহাশয়