S or ब्राञ्जनाद्भाग्नुभ राश्न्न आँख्न-bब्रिङ । নহে। আমি উল্লিখিত বক্তৃতা দিয়া মেদিনীপুরে যাইবার পূর্বে কবিকুলসুৰ্য মাইকেল মধুসুদন দত্তের সহিত সাক্ষাৎ করিয়া যাই। মধুর সহিত আমি হিন্দু কলেজে ২য় শ্রেণীতে একত্ৰ পড়ি। মধু ২য় শ্রেণীতে পড়িতে পড়িতেই খ্ৰীষ্টীয়ান হইয়া বিসপস কলেজে পড়িতে যান, তৎপরে অনেকদিন মান্দ্ৰাজে অবস্থিতি করেন। আমি যে সময় দেখা করিলাম। তিনি তখন মান্দ্ৰাজ হইতে ফিরিয়া আসিয়াছেন ও কলিকাতার তদানীন্তন প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেট কিশোরীচাঁদ মিত্রের অধীনে হেড কেরাণীর কাজ করিতেছিলেন। এই বৎসরের কিছুদিন পূর্ব হইতে র্তাহার কবিতার বিষয়ে আমার সহিত পত্র লেখালেখি হইয়াছিল । “বিবিধার্থ সংগ্ৰহী” নামক সাময়িক পত্রিকায় তাহার তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য প্ৰথম সৰ্গ প্ৰকাশিত হওয়াতে ঐ লেখালেখি আরম্ভ হয়। ঐ তিলোত্তমাসম্ভব << Indian Field N35 3go Taifa (75a «f মেঘনাদবধ কাব্যের প্রথম দুই তিন সৰ্গ আমার অভিপ্ৰায় জন্য মেদিনীপুরে পাঠাইয়া দেন। আমি এই সময়ে মধুর এমনি গোড়া হইয়া পড়িয়াছিলাম যে তঁাহাকে কলিকাতায় দেখিবার জন্য ব্যগ্ৰ হইয়া আমি BD DBBD DDDBBDBD BgtBD SDBBD DBDBD BBD DBDBBDBDBDD সরোজং।” আমি জয়দেব হইতে ঐ বাক্য উদ্ধত করিয়াছিলাম। আমি যেদিন কলিকাতায় তাহার সহিত প্ৰথম সাক্ষাৎ করি সে দিন দেখিলাম তিনি মেঘনাদবধ কাব্যের প্রাফ দেখিতেছিলেন। দেখিতে দেখিতে বলিলেন “My dear Raj, this will surely make me immortal"; আমি বলিলাম “তাহাতে আর সন্দেহ নাই”। অনেক কবি আত্মশ্লাঘা দোষে দুষিত। জয়দেব বলিয়াছেন মধুর কোমল কান্ত পদাবলীং শৃণু তদা জয়দেব সরস্বতীং
