বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:রাজনারায়ণ বসুর আত্মচরিত.pdf/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৰ্ম্মজীবন । (( অত্যন্ত শ্ৰদ্ধা ছিল। ইনি মনুষ্যকে দুই শ্রেণীতে বিভক্ত করিয়াছিলেন, “World-man (qqr God-manʼI èfG cMCKaf Kis{(qF “God LLLS iBDODD DBEED BBD DBBBD S SD DBB DDD পরে বর্ধমানে এক ব্ৰাহ্মসমাজ স্থাপন করেন। ঐ সময়ে ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম বৈদান্তিক ধৰ্ম্ম ছিল। যে প্ৰণালীতে তখনকার কলিকাতা সমাজের কাৰ্য্য সম্পাদিত হইত। ঠিক সেই প্ৰণালীতে উহার কাৰ্য্য সম্পাদিত হইত। ঐ সময়ে কলিকাতার সমাজে শ্বেতাশ্বতর উপনিষদের যে অধ্যায়ের প্রথমে “স্বভাব মেকং কবিয়ো বদন্তি” এই শ্লোক আছে সেই অধ্যায় সমস্বরে সকলে পাঠ করিতেন। যেখানে “জ্ঞ কাল কালো।” শব্দ আছে সেখানে “জ্ঞ” অক্ষরের উপর ভয়ানক জোর দেওয়া হইত। রাজা একদিন তাহার সমাজের উপাচাৰ্য্যকে বলিয়াছিলেন যে “জ্ঞ’র উপর যেরূপ জোর দেওয়া হয় তাহা শুনিলে আমার বুকটা ধড়াসা করিয়া উঠে। ঐ শ্লোকটা ভবিষ্যতে আর পড়িওনা।” বৰ্দ্ধমানের এই সমাজ এখনও আছে কিনা বলিতে পারি না । সেই দিন অবধি মহাতাব চাদের পুত্ৰ আফতাব চাদের সময় পৰ্য্যন্ত বিদ্যমান ছিল । আফতাব চাদ নিয়মিতরূপে উহাতে উপস্থিত থাকিতেন। আফতাব চাঁদও র্তাহার পিতার হ্যায় বৈদান্তিক ছিলেন। আফতাব চাদের সময়ও বৈদান্তিক ধৰ্ম্মের ব্যাখ্যা হইত। মহাতাবৰ্টােব্দ মৃত্যুর পূর্বে কয়েক বৎসর ঘোর পৌত্তলিক হইয়াছিলেন। কিন্তু বৰ্দ্ধমানের সমাজ উঠাইয়া দেন নাই। আর একটি সমাজের। কাৰ্য্য উক্ত সময়ে বৰ্দ্ধমানের সমাজ অপেক্ষাও প্ৰাচীনতর প্রণা লীতে সম্পাদিত হইত। সেটি তেলিনীপাড়া ব্ৰাহ্মসমাজ । তেলিনী পাড়ার অন্নদাপ্ৰসাদ বন্দ্যোপাধ্যায় ঐ সমাজের কৰ্ত্তা ছিলেন। ঐ SDBD BB DB DDD DBD DBD DBBD DBBB DB সম্পাদিত হইত। অন্নদাপ্ৰসাদ বন্দ্যোপাধ্যায় বোধ হয় ১৮৫৪ সাল