( *4 • } এরূপ লিখাতে আশ্চর্য্য করি নাই যেহেতু ধৰ্ম্মকে অধৰ্ম্ম করিয়া ও অধৰ্ম্মকে ধৰ্ম্মরূপে র্যাছাদের জ্ঞান তাহারা পরমেশ্বরের উপদেশকে ধৰ্ম্মনাশের কারণ করিয়া য়ে কহিবেন তাহতে আশ্চৰ্য্য কি আছে আমাদের সকল পুস্তকের তাৎপৰ্য্য এই যে ইঞ্জিয়ের গ্রাহ যে নশ্বর নামরূপ তাহাতে ঈশ্বর জ্ঞানু না কুরিয়া সৰ্ব্বব্যাপি পরমেশ্বরের শ্রবণ মনন ক্টরিয়া কৃতাৰ্থ হওয়া উচিত হয় বর্ণাশ্রমাচার এরূপ সাধনের সহকারি বটে কিন্তু নিতান্ত আবখক নহে অতএব ংবিজ্ঞ ব্যক্তিদিগ্যে পুনঃখ নির্ধেদন করিতেছি যে আমাদের প্রকাশিত তাবৎ পুস্তকের অবলোকন কলিয়া যদ্যপি সকল হইতে এই অর্থ নিম্পন্ন হয় এমং দেখেন তবে কুবিতাকারের প্রতি যাহা কহিতে উচিত জানেন তাহ যেন কছেন । ঐ প্রথম পৃষ্ঠার ১০ পংক্তিতে আর ২২ পৃষ্ঠে ১৬ পংক্তিতে কবিতাকার লিখেন যে এই সকল মতের প্রকাশ হুইবাতে লেকের অমঙ্গল ও মারীভয় ও ; মম্বস্তর হইতেছে । যদ্যপিও বিজ্ঞলোক একথা শুনিয়া উপহাস করিবেন তথাপি এবিষয়ে কিঞ্চিৎ লিখিতেছি লোকের মঙ্গল কিম্বা অমঙ্গল হওয়া আপনথ কৰ্ম্মাধন হয় ঈশ্বর সম্বন্ধীয় গ্রন্থের অথবা পুত্তলিকা সম্বন্ধীয় পুস্তকের রচনার সহিত তাহার কোনো কাৰ্য্যকারণ ভাব নাই আমাদের এই সকল পুস্তক প্রকার্ণের অনেক দিন পূৰ্ব্বে কবিতাকারের রোগ নিমিত্ত এবং মিথ্য অপবাদ দ্বারা ধনের হানি ও মানহানি জন্তে তাহাতেও বুঝি কবিতাকার কহিতে পারেন যে তাহার স্বকৰ্ম্মের ফল নহে কিন্তু অন্ত কোনো ব্যক্তির গ্রন্থ করিবার দোষে ঐ সকল ব্যামোহ কবিতকারের হইয়াছিল 'আপনাকে নির্দোষ জানাইবার উত্তম পথ কবিতাকার স্বষ্টি করিয়াছেন বস্তুত অনেকের মঙ্গল ও অনেকের অমঙ্গল পূৰ্ব্বে হইয়াছিল এবং সম্প্রতিও হইতেছে সেইরূপ মন্বন্তর অথবা আহার দ্রব্যের প্রচুর হওয়া ও মারাভয় কিম্ব মুখে কাল হরণ করা তাৰূদ্দেশে :- লৌকিক কারণ সত্বে হইয়াছে এবং হইবার সম্ভাবনা আছে t বরঞ্চ আমরা এরূপ সাহস করিয়া কহিতে পারি যে পরমেশ্বরের সঙ্গোBBBBB DDDD BBB BBB BBB BBBS B BBBBBBB BBS BB C নিরোগী মাছেন এবং এই সত্যমৰ্ম্মের প্রচার হইলে দেশ সত্যকালের স্তায় হইবেক । মার প্রথম পৃষ্ঠার ১২পিংক্তি অৱধি মুকুন্দরাম ব্রহ্মচারি প্রভৃষ্টি 授
