বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:রাণী ভবানী - হারাণচন্দ্র রক্ষিত.pdf/১৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । SVS মুদিত করিয়া, অস্তরের অন্তরে মায়ের পাদপদ্ম ধ্যান করিতে লাগিলেন। ধ্যানে দেখিলেন, ভক্তের মনের দুর্বলতা বুবিয়া, DD DDD DD BBBBDS DBDBD BB DBB BB DBD S বুঝিলেন, ঠিকই হইয়াছে-পত্নীর ব্যবস্থাই যুক্তিসঙ্গত হইয়াছে। বুঝিলেন,-“ভবানী আমার প্রকৃতই সহধৰ্ম্মিণী বটে। “পল্পীই পতির ধৰ্ম্মের সহায়’-এ ক্ষেত্রে ভবানী তাহার প্রত্যক্ষ প্ৰমাণ দেখাইল। কিন্তু আমি আজিও বুঝিতে পারিলাম না যে, ভবানী দেবী কি মানবী ? -আ মারি মরি! ঐ দেহে এত রূপ!-- আবার ঐ দেহের ভিতর যে অন্তর, তাহাতে এত গুণ । এখন আমি মুগ্ধ কিসে-ঐ রূপে, না। এই গুণে ?” অনিমেষ নয়নে ধৰ্ম্মশীল যুবক, পত্নীর সে অনিন্দ্যসুন্দর মুখপানে সুহিয়া BDBB S SD LLLLL YY LDDDDS D সেই সজল চক্ষে, পুণ্যবতী পত্নীর অমৃতশীতল বক্ষে, মুখ লুকাইলেন। আর ভবানী ? তিনি স্বামীর এ সূক্ষ্ম মনোভাব, আপন মন দিয়া বুঝিয়াছিলেন। স্বামীকে তিনি সম্পূর্ণরূপে চিনিতেন ; তাই ঘটনার পরম্পৰ্য্য ও স্বামীর তৎকালীন মুখের আকৃতি দেখিয়া, তিনি সকলই বুবিয়াছিলেন। বুঝিয়াছিলেন, ভগবস্তুক্তি স্বামীর ভক্তির মূলদেশ আবার সরস ও স্বাভাবিক হইয়াছে,- তাহার ভুল ভাঙ্গিয়া গিয়াছে—তাই চোখে এ জল দেখা দিয়াছে। মনে মনে তিনি বিশেষ আনন্দ অনুভব করিলেন । অল্পায়াসে স্বামীর এই ধৰ্ম্মপথের সহায় হইতে পারিয়াছেন ভাবিয়া, এই আনন্দ অনুভব করিলেন,-সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে ভাগ্যবতীও মনে করিলেন। ভক্ত ও নিঃস্বাৰ্থ প্রেমিক, এই ভাবে