রমণী-হৃদয় Yo ( অন্যায় দেখে, আমার নিজের মেয়ের মুখে এই কথা ।” ক্ৰোধে হারকিষাণ দাস আর কোন কথা কহিতে পারিলেন না । জয়বন্ত হিঙ্গনকে বলিলেন, “তোমার বাবা অনর্থক রাগ করিতেছেন, আমি এখন ও চেষ্টা করিলে সে নোট পাইব । সে নোট লইয়া আসিব, তখন তোমায় আমি পাইব-এই জুয়াচোর তখন गाभू श्छेएव । এখন আর কোন কথা বলিব না।--হিঙ্গিন, আমি চলিলাম।”
- হিঙ্গন কথা কহিল না, তাহার দুই চক্ষু জলে পূর্ণ হইয়া গেল। সে अदनडभरठक ल७ा भूभान लश्व् ि। 冷
জয়বন্ত বলিলেন, “নোট বোম্বাই সহরে চুরি যায় নাই, আমি এখন বুঝিয়াছি, নোট জাহাজেই খোয়া গিয়াছে ; সুতরাং যে চুরি করিয়াছে, সে জাহাজেঠী আসিয়াছে, এখনও পোর-বন্দরে আছে, ফিরিয়া যাঠিতে পারে নাই । আমি সোমনা করিয়া হয়, তাহাকে ধারাবহ ধরিব । হিঙ্গন তুমি আমার কথা বিশ্বাস করা ?” SuBDDD BBDB 0JDBSB DBDBDD BB DDD SS “তাহা হইলেই যথেষ্ট হইল। আজ চাউক, আর কাল হউক, আমি ফিরিয়া আসিব, তখন তোমার বাবা বুঝিবেন যে, তিনি আমাকে অন্যায় সন্দেহ কারিয়াছেন, আমায় অন্যায় তিরস্কার করিয়াছেন ।” DBDBBB DB BDB DBBDBSD0DB DDuGumSuB SS BDBBDDDDDDuBD কিছু বলিতে দিলেন না, তিনি আঘাতের উপরে আঘাত পাইয়া ক্রমশঃই উত্তেজিত হইয়া উঠিতেছিলেন ; আর সহ্য করিতে না পারিয়া প্ৰতিবন্ধক দিয়া কহিলেন, “আপনি যথেষ্ট বলিয়াছেন, আর কিছু বলিবার আবশুকতা নাই । এ জীবনে এরূপ কটু কথা আমি আর কখনও শুনি নাই । তাহার জন্য আমি আপনার উপরে কিছুমাত্র রাগত হই নাই ; বরং BB DBDBD DBDDBDBB YY DD mDBSS BDD BLBBS DD
