বিপদে সম্পদ SS তখন তাহারা আলমারী খুলিয়া সেই মৃতদেহের জামার পকেট তইতে কতকগুলি কাগজ টানিয়া বাহির করিলেন। তন্মধ্যে অনেকগুলির শিরোনামায় লিখিত আছে, “হর কিষণ দাস-গিরগাম-বাম্বে।” তাহারা বুঝিতে পারিলেন, এই লোকটা গিরগামে বাস করিত । পত্রগুলি কলাবাদেবী রোডের পাশী উকীল মেটার নিকট হহঁতে আসিয়াছে । এই পত্রগুলি পাঠ করিলেই জানা যাইতে পারা যায়, কেন হরকিষণ দাস পোর-বন্দর হইতে বােম্বাই আসিয়াছিল, সুতরাং দুই ভায়ে মিলিয়া পত্র গুলি পাঠ করিতে লাগিলেন । পত্ৰ পড়িয়া এইরূপ বুঝিলেন যে, বোম্বাইয়ে হারকিষণ দাসের এক মাতুলানী ছিলেন, সম্প্রতি তাহার মৃত্যু হইয়াছে।--তাহার সমস্ত সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী, হারকিষণ দাস। মাতুলানীর মৃত্যু-সংবাদ মেটার নিকট হইতে পাইলে DDBBB D KELDB DDSBD HBBD DBBD D DBBDBD DY পরে সমস্ত বিক্রয়ের সংবাদ পাইলে হারকিষণ দাস লিখিয়াছিল, “আমি স্বয়ং যাঠিতেছি, গিয়া টাকা লইব ।” 螺 শেষ তারিখের একখানি পত্রে মেটা লিখিয়াছেন, “সমস্ত সম্পত্তি বিক্রয় করিয়া এক লক্ষ টাকা আদায় হইয়াছে। সত্বর আসিয়া টাকা লইয়া যাইবেন।” এই পত্র পাঠ করিয়া উভয়ে উভয়ের দিকে চাহিলেন । এক লক্ষ টাকা । তাহারা মৃতদেহের পকেটে আর কিছু BD KDBB DD SS S DuDBBD DBDBB BBBBB DLDDD DDDBD অবশেষে কনিষ্ঠ পাটেল ধীরে ধীরে বলিলেন, “এক-লাখ-টাকা ।” दगिब्राशे ऊिनि वाड्डाप्त क्षुरुं शर्ड भूठ८झtश्द्र बखाब्रिङिउप्द्र 6नशे টাকার অনুসন্ধান করিতে লাগিলেন। পকেটে জাহাজের টিকিট তিন খানা পাইলেন, তন্মধ্যে দুইখানা বাক্সের টিকিট, সেই বাক্স দুইটা জাহাজের ষ্টেষণে জমা আছে। অপরখানি যাত্রীর টিকিট।
