లి: শঙ্কর-বিজয়-জয়ন্তী । ৩ সর্গ। শঙ্করের গুরূপদেশ, ব্যাসোত্ত তাৰী স্থত্তান্ত, এবং কাণী প্রবেশ । ঐগুরু গোবিন্দনাথ স্বামী সম্প্রদায়ানুসারে তত্ত্বমস্যাদি। বাক্য দ্বারা শাশ্বত অদ্বৈত ব্ৰহ্মতত্ত্ব উপদেশ করিলেন, ব্যাসদেব যা আপন পুত্ৰ শুকদেবকে কহিয়াছিলেন। শুক . দেব হইতে গৌরপাদ, গৌরপাদ হইতে গোবিন্দনাথ লাভ করিয়াছিলেন । গোবিন্দনাথ হইতে শঙ্কর প্রাপ্ত হইলেন । স্বয়ং শিব পরমহংসচৰ্য্য অঙ্গীকার করিয়া “ব্রহ্মৈবাস্মি” “ব্রহ্মই আমি” ইহা নিশ্চয় করত সর্বত্র অসঙ্গ হইলেন। ব্রহ্মক্ষীর জগৎ নীর হংস বৃত্তিতে অনুভব করিয়া ঐগুরু চরণার্সনাতে নিরত এবং ইন্দুভব-নদী তটে অবস্থিত হইলেন। বর্ষ। চতুর্মাস ধ্যানযোগে সেই স্থানেই অতিবাহিত করিলেন। এক সময়, শঙ্কর-যতি, গুরুকে ধ্যান নিষ্ঠাতে নিমগ্ন সন্দর্শন করিয়া, নদী-জলপ্রবাহ-শব্দ সমাধিতে বিল্প রূপ বিচার করিয়া, নদীর জল সকল সমাহরণ পূর্বক মন্ত্ৰপূত কমুণ্ডল মধ্যে সংস্থাপন করিলেন, যেমত অগস্ত্য করে সিন্ধু সলিল সমাহৃত হইয়াছিল। গুরু গোবিন্দনাখ লোক প্রযু খাৎ তদৃত্তান্ত অবগত হইয়া হর্ষোৎফুল্ল মনে ও সহাস্য-বদনে শঙ্করকে কছিলেন, তাত তোমার বুদ্ধিতে যুক্তিত নিৰ্ম্মল শরদাকাশ সদৃশ তত্ত্ব ভাসিত হইয়াছে। অধুনা তুমি ক্রমতী কাশী-পুরীতে গমন পূর্বক তত্ৰত্য অধিকারী মুমুকু দিগকে আত্ম জ্ঞান প্রদান করিয়া সেইখানে অবস্থিতি কর। . পূর্বে ছিমাচলে মুনিগণ সম্মুখে জিজ্ঞাস করাতে ব্যাসদেব আমাকে সকল কহিয়াছিলেন। কথাস্তরে জামি
