দশম স্কন্ধ । ১৮ অ । :२१ রোহিণী নন্দনকে বহন করিয়া চলিলেন । কেশবের তেজঃ সহ্য করা যাইলে না মনে করিয়া, দশন বশ্রেষ্ঠ, যে স্থানে অবরোহণ করাইতে হইলে, রামকে বহন করত সেই স্থান অতিক্রম করিয়াও গমন করিল। স্বর্ণালঙ্কার-ভূষিত, আমুর শরীর ধারণ করত, পৰ্ব্বতরাজের ন্যায় গুৰু রামকে বহন করিয়া, সে তড়িম্বালায় দীপ্তি-শালী, চন্দ্র-বাহী মেঘের ন্যায় শোভা পাইতে লাগিল । তাহার শরীর আকাশমার্গে অতি বেগে চলিভেছিল ; দুইটী চক্ষু অগ্নির ন্যায় জ্বলিতেছিল ; ভয়ানক দৃষ্টি ভ্ৰকুটীতটে সংলগ্ন হইয়াছিল ; এবং কেশ সকল কটক ও কুণ্ডলের তেজে জ্বলিতেছিল । হলধর সেই অদ্ভূত শরীর দর্শন করিয়া কিঞ্চিৎ ভীত হইলেন । পর ক্ষণেই উপহার স্মৃতি উপস্থিত হইল । তাহাতে ভয়-শূন্য হইয়া, যেরূপ সুরেন্দ্ৰ বজের বেগে গিরিকে তাডন করিয়াছিলেন, সেইরূপ, যে শত্রু স্বকীয় দলবল পরিভাগ করাইয় তাহাকে হরণ করিতেছিল, রোষ-পূৰ্ব্বক দৃঢ় মুষ্টি দ্বারা তাহার মস্তকে আঘাত করিলেন । আহত হইবামাত্র অমুরের মস্তক ভগ্ন হইল ; মুখ হইতে ৰুধির বমন ३३:ङ लाशिल ; शृङिभङि नझे इहेल ! ८न en१भून इंदॆव!, ইন্দ্রের অস্ত্র দ্বারা আহত গিরির ন্যায়, মহাশদ করিয়া পতিভ হইল । বল-শালী বলদেব প্ৰলম্বকে সংহার করিলেন দেখিরা, গোপগণ বিস্মিত হইয়া “সাধু সাধু বলিতে লাগিল ; আশীৰ্ব্বচন উচ্চারণ করত প্রশংসার যোগ্যপত্র (রোহিণীমদনের ) প্রশংসা করিতে থাকিল ; এবং প্রেমে বিহ্বল-চিত্ত ইংরা, ভিনি যেন পর লোক হইতে প্রত্যাগমন করিলেন, এই ভাবে উাহাকে আলিঙ্গন করিল।
