বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শ্রীমদ্ভাগবত - ত্রয়োবিংশ খণ্ড (দুর্গাচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/২৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম স্কন্ধ । ৪১ অ ! २80 কছিল, রে উদৃত্ত! তোরা গিরিকাননে ভ্রমণ করিস ; নিত্য এইরূপ বস্ত্রই পরিধান করিয়া থাকিস বটে। রাজার দ্রব্য রচঞা করিতেছিল । শীঘ্ৰ পলায়ন কর । মুখ যদি জীবিত থাকিতে ইচ্ছা থাকে, তাহা হইলে এরূপ প্রার্থনা করিস, ম। । রাজার লোকেরা দপিত ব্যক্তিকে বন্ধন করিতে পারে ; নাশ করিতে পারে ; এবং ভাহীর সম্পত্তি হরণ করিতে পারে । সেই রাজক এইরূপ তিরস্কার করিতে আরম্ভ করিলে দেবকীনন্দন কুপিত হইয়া হস্ত দ্বারা তাহার শরীর হইতে মস্তক হরণ করিলেন । তাছার অনুজীবিগণ কোঁষেয় বস্ত্র সকল পরিত্যাগ করিয়া চারি দিকের পথ দিয়া পলায়ন করিল । অচ্যুত বস্ত্র সকল গ্রহণ করিলেন । খ্ৰীকৃষ্ণ ও বলদেব, আপনারা যে বস্ত্র ভাল বাসেন, সেই বস্ত্র পরিধান করিয়া, কতকগুলি ভূমিতে নিক্ষেপ করিয়া, অবশিষ্টগুলি গোপদিগকে অৰ্পণ করিলেন । তাহার পর (এক) ভস্তুবায় আনন্দিত হইয়া, যে রূপে শোভা হয়, সেই রূপে বিবিধ বস্ত্রনিৰ্ম্মিত ভূষণ দ্বারা তাহাদিগের দুই জনের বেশ রচনা করিয়া দিল । রামকৃষ্ণ নানাপ্রকার বেশ ধারণ করত, পৰ্ব্বদিবসে সুন্দর রূপে অলঙ্কত কষ্ণবর্ণ ও শুভ্রবর্ণ বাল গজের ন্যায়, শোভা পাইতে লাগিলেন । ভগবান প্রসন্ন হইয়া সেই তন্তুবায়কে আপনার পারপ্য, এবং ইহ লোকে পরম লক্ষী, বল, ঐশ্বৰ্য্য, স্মৃতিশক্তি ও ইজিয়-পটুতা প্রদান করিলেন । - তাহার পর দুই জনে মুদাম নামক মালাকারের ভবনে