দশম স্কন্ধ। ৩ অ । ২৩ আমাকে চিনিতে পারা যাইত না । পুত্রভাবেই হউক, আর ব্ৰহ্মভাবেই হউক, তোমরা আমাকে অনুক্ষণ চিন্তা, এবং আমার প্রতি স্নেহ করিয়া মদীয়া উৎকৃষ্ট-গতি প্রাপ্ত হইবে । ভগবান এই কথা কহিয়া তৃষ্ণাস্তাব অবলম্বন করিলেন ; এবং মাতা পিতার সমক্ষেই তৎক্ষণাৎ সামান্য শিশু হুই লেন । তাহার পর বসুদেব যখন ভগবানের আদেশ-ক্রমে পুত্রকে লইয়া স্থতিকাগৃহ হইতে বহির্গত হইতে উদূযোগ করিলেন, তখন যোগমায়া জন্ম-রহিত হুইয়াও নন্দজায়াকে নিমিত্তমাত্র করিয়া জন্ম গ্রহণ করিলেন । সেই মায়ার প্রভাবে দ্বারী ও পৌরজন সকলের সমুদায় ইন্দ্রিয়বৃত্তি নষ্ট হইল ; তাছার নিদ্রায় অভিভূত হইয়া পড়িল । দ্বার সকল বৃহৎ কবাট এবং লৌহময় অর্গল ও শৃঙ্খল দ্বারা বদ্ধ ছিল ; অতএব অতিক্রম করা অতিশয় দুরূহ ছিল বটে ; কিন্তু বসুদেব কৃষ্ণকে লইয়া নিকটে উপস্থিত হইলে পর, যেরূপ রবির আগমনে অন্ধকার মুক্ত হয়, সেইরূপ অপনাপনিই মুক্ত হইয়া গেল । মেঘসকল অতি নিকটে গর্জন করিয়া বর্ষণ করিতে লাগিল । BBBBBB BBS BBBS BB BBBB BBBS KBBS KBBS চলিলেন । মেঘ নিরস্তুর বর্ষণ করাতে যমুনা গম্ভীর জলরাশির বেগ জন্য উৰ্ম্মিমালায় ফেনিল এবং ভয়ানক আবৰ্ত্তসমূহে ব্যাপ্ত হইয়া উঠিল ; কিন্তু, যেরূপ সিন্ধু রামচন্দ্রকে পথ দান করিয়াছিলেন, সেইরূপ (বসুদেবকে ) পথ শ্ৰদান করিল । বয়দেব নক্ষত্ৰজে উপস্থিত্ত হইয়া দেখিলেন, তথায় **** निजाग्न ५कबारह अउिजूड इरेग्नाएइ । ((मथिञ्चा)
