বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শ্রীমদ্ভাগবত - ত্রয়োবিংশ খণ্ড (দুর্গাচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

wb- ड्डीभड्डा'ोदङ ! সৰ্ব্বলোকের মুখ্য পালক রাম কৃষ্ণ গোপাল হইয়া প্রীত:কালের ভোজ্যসামগ্ৰী সঙ্গে লইয়া গোবৎস সকল চারণ করত বিচরণ করিতে লাগিলেন । এক দিন সকল গোপাল আপন আপনি বৎসদিগকে জল পান করাইবার নিমিত্ত জলাশয়ের নিকটে গমন করিয়া জল পান করাইয়া অগপনগরণ ও পণন করিল। তাহারা দেখিল, সেই স্থানে বজ্র-ভগ্ন, ভূমিপতিত গিরিকুটের ন্যায় এক বৃহৎ প্রাণী উপবেশন করিয়া আছে । সে এক মহামৃ অমুর ; বকরূপ ধারণ করিয়াছিল । তীকুতুও, বল বাৰু সেই বক বেগে আগমন করিয়া কৃষ্ণকে গ্রাস করিল ! বক কৃষ্ণকে এাস করিল, দেখিয়া রাম প্রভৃতি বালকেরা, প্রাণ বিনা ইন্দ্রিয়বর্গের ন্যায়, সকলে বিচেতন হইলেন । ( এ দিকে কৃষ্ণ ) অগ্নির ন্যায় গলদেশ দাহন করিতে লাগিলেন অনুভব করিয়া বক সেই জগদ্‌ গুৰুর পিতা গোপের পুত্রকে তৎক্ষণাৎ উদৃগার করিল ; এবং ক্রোধে তুও দ্বারা আঘাত করিয়া বধ করিবার নিমিত্ত পুন: বার নিকটে আগমন করিল। সাধুদিগের গতি কৃষ্ণ দুই করে সন্মুখপাতী কংসসথ বকের দুই তুও ধারণ করিয়া স্বৰ্গবাণী দিগের তানন্দ উৎপাদন করত তাবলীলাক্রমে তাছাকে বিদারণ করিলেন ; বালকের দর্শন করিল। তখন সুরলোক বাণীরা বকারির উপর নন্দ-কাননের মল্লিকাদি বর্ষণ, এবং ঢঙ্কা, শঙ্খ ও বিবিধ স্তোত্র দ্বারা উপহার স্তব, করিলেন। .তাহ দর্শন করিয়া গোপাল-বালকের বিস্মিত হইল । রাধ প্রভৃতি বালকের বকের মুখ হইতে কৃষ্ণকে মুক্তি পাইংে দেখিয়া, ইন্দ্ৰিয়বগ যেরূপ স্বস্থান-প্রত্যাগত প্রাণ পাইয়া ?