هJه // লিখিত আছে তাহা পাঠ করিয়া বালভাষিত বলিয়া মনে হয়। छेड স্বরূপ কয়েকটি প্রসঙ্গ লিখিত হইল। যথা--দ্বিতীয় বৈঠকে উল্লেখ আছে যে শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য भशi७थङू ७ श८न করিলেন ; iि শ্ৰীনাথজির সেবা পূজা করিব কিন্তু অন্তৰ্য্যামী ভগবান শ্ৰীনাথজি। তাহাকে আদেশ করিলেন • যে তোমার সে অধিকার নাই। সে অধিকার বল্লভাচাৰ্য্যের । তোমার ; ভজনের অধিকার etc. (খ) চতুর্থ বৈঠকে উল্লেখ আছে যে গোপাল ভট্ট গোস্বামী নারায়ণশীল সেবা পূজা করিতেন। সেবা করিতে করিতে একদিন তাহার মূৰ্ত্তি পূজার প্রবল আকাঙ্ক্ষা হওয়ায় শ্ৰীচৈতন্যদেবকে জানাইলে তিনি নিজের অক্ষমতা প্ৰকাশ করিয়া বলিলেন ; বল্লভাচাৰ্য্য ইচ্ছা করিলে ঐ নারায়ণশীলা হইতে স্বরূপ মূৰ্ত্তির উদ্ভব করিতে পারেন । ৫ BDDD DuBDBD DDDuuBBD BuBDB BDBB DBD BBBD TD উক্ত শালগ্রামশীলা হইতে শ্ৰী রাধারমন মূৰ্ত্তি দর্শন করাইলেন। উক্ত প্রসঙ্গ সম্পূর্ণ সাম্প্রদায়িক ও কল্পিত। গালগ্রামশীলা হইতে যখন উক্ত মূৰ্ত্তির প্রকট হয় তখন ১৫৯২ বিক্রম সংবত সে সময় বল্লভাচাৰ্য্য ইহধামেই छिरञ्जन ना । (গ) ত্ৰয়োদশ বৈঠকে উল্লেখ আছে যে শ্ৰীীরাধিক “কৃষ্ণপ্রেমামুত” গ্রন্থ লিখিয়া বল্লভাচাৰ্য্যকে দিলেন। তঁহার নিকট কেশৱ কাশ্মিশ্ৰী ও শ্ৰীচৈতন্যদেব ঐ গ্ৰন্থ চাহিলেন। কিন্তু তিনি শ্ৰীচৈতন্যদেবকেই ঐ গ্ৰন্থ প্ৰদান করিলেন। ইহাও স্বকপোলকল্পিত। কারণ, ব্রজধামে চৈতন্যদেবের সহিত বল্লভাচার্যের কখনও মিলন হয় নাই। যখন চৈতন্যদেব ব্রজধামে তীর্থভ্ৰমণ করিতে গিয়াছিলেন তখন তিনি চাৰ্ণাটে। ছিলেন। পরে যখন ব্ৰজধাম হইতে চৈতন্যদেব ফিরিয়া আসেন তখন উনি প্ৰয়াগের নিকট অভুেল গ্রামে ছিলেন। সেই সময় বল্লভাচাৰ্য্য விெட ---- Digitized at BRCIndia.com
