পাতা:শ্রীরাজমালা (দ্বিতীয় লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লঙ্কর } মধ্য-মণি । ఫెt এই বিগ্রহ এত গোপনে রাখা হইত যে,—“রাজার পুত্রে মূৰ্ত্তি দেখিতে না छूवप्नधौ वि थंcश्ब्र পারে।” এই অাদরের ও যত্বের বিগ্রহ এখন নাই। কোন ट्यवह 1 ।। সময়ে কি অবস্থায় এই মূৰ্ত্তির অস্তিত্ব লোপ হইয়াছে, তাহ জানিবারও উপায় নাই। উদয়পুর রাজধানী মঘ এবং মুসলমানদিগের দ্বারা আক্রান্ত ও লুষ্ঠিত হইয়াছিল। সম্ভবতঃ ইহাদের কোন জাতিই উক্ত বিগ্রহ লুণ্ঠন করিয়া থাকিবে ; এতদ্ব্যতীত এই বিগ্রহের বিলোপযোগ্য অন্য কোন ঘটনা সঙ্ঘটিত হওয়া প্রকাশ পায় না । ধন্যমাণিক্যের ধৰ্ম্মকার্যানুষ্ঠানের আরও অনেক নিদর্শন আছে। তিনি পীঠদেবী ত্রিপুরাসুন্দরীর মূৰ্ত্তি চট্টগ্রাম হইতে আনিয়া স্থাপন করিয়াছিলেন, এ বিষয় প্রথম লহরের টীকায় বিবৃত হইয়াছে। ত্রিপুরাসুন্দরীর বর্তমান মন্দিরও র্তাহার নিৰ্ম্মিত। এই মন্দির বিষ্ণু বিগ্রহ স্থাপনার্থ নিৰ্ম্মাণের সঙ্কল্প ছিল, দৈব ঘটনায় বিষ্ণুর পরিবর্তে শক্তি মূৰ্ত্তি স্থাপন করিতে হইল। এতদ্বিযয়ে রাজমালায় লিখিত আছে ;—

  • আর এক মঠ দিতে আরম্ভ করিল ৷ বাস্তপূজা সঙ্কল্প বিষ্ণু প্রীতে কৈল ॥ ভগবতী রাজাতে স্বপ্ন দেখায় রাত্রিতে । এই মঠে আম স্থাপ রাজা মহাসত্ত্বে ॥ চাটিগ্রামে চট্টেশ্বরী জাহার নিকট । প্রস্তরেতে আমি আছি আমার প্রকট । তথা হইতে আনি আমা এই মঠে পুজ । পাইবা বহুল বর যেই মতে ভজ ॥*
  • ধন্তমণিক্য খণ্ড—৩০ পৃঃ ।

এই স্বপ্ন দর্শনের পর, যে ভাবে পাষাণময়ী মূৰ্ত্তি চট্টগ্রাম হইতে আন হইয়াছিল, তাহ প্রথম লহরের টীকায় দ্রষ্টব্য । O মহারাজ ধন্যমাণিক্য স্বপ্নাদিষ্ট হইয়া, বিষ্ণুর জন্য নিৰ্ম্মিত মঠেই দেবীকে ৯an an স্থাপন করিলেন । এই মঠের সম্মুখভাগে একখণ্ড শিলালিপি দেবীর মশিয়। ছিল, অনেক কাল পূর্বেই তাহ বিনষ্ট হইয়াছে। আমরা মন্দিরট প্রথম দৰ্শনকালে (১৩০২ ত্রিপুরাব্দে) মন্দির স্বারের উপরিভাগে একটা سطس ---T— an image of Bhubaneswari of Small gold, weighing a maund, he placed cotton in her nostrils so that at the Puja time when the Prana Pratista ceremony is performed, her breath might blow it away, the people all cried out that a miracle had been performed, though a pipe perforating the body and in contact with the mouth of a priest accounts for the whole, we have many instances of similar tricks in Europe in the Middle ages.” J. A. S. B.-Vol. XIX. ভারতীয় সাধকগণ কর্তৃক দেবতার প্রাণপ্রতিষ্ঠা যে ইউরোপীয় ইন্দ্রজাল নহে, লঙ লাহেবের তাহা জানা থাকিলে বোধ হয় এবম্বিধ প্রস্তাবের অবতারণা করিতেন না ।