পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अानि-लीला O So S SSLS ASSS S SLLLeSLeS SeASe LSAeA SeLSMe LL LLSH LL LLLSLLLSMALES AAAAA SLLLeSLS S S A AAALLL S AAAALLL AeLee LS AAALSSS SS SSLSA SAS AeMLL LLLS SALLLS حمد سمي - | " মুকুন্দ মহানন্দে নাচিতে লাগিলেন। মুকুন্দের নৃত্য দেখিয়া প্ৰভু প্ৰসন্ন হইয়া বলিলেন, “পণ্ডিত মুকুন্দকে আমার নিকট লইয়া আইসি।” মুকুন্দ তাহা শুনিয়া বলিলেন, “আমি অপরাধী, যাইলেও দর্শন পাইব না, অতএব যাইব না ।” তখন প্ৰভু বলিলেন, “মুকুন্দ তোমার অপরাধ নাই, অপরাধ ছিল ও না, আমি তোমাকে পরিহাস করিতেছিলাম, আইস, আসিয়া আমাকে ইচ্ছানুরূপ দৰ্শন কর।” মুকুন্দ যাইয়া প্ৰভুকে দর্শন করিয়া আনন্দে নৃত্য করিতে লাগিলেন। প্ৰভু মুকুন্দের প্রতি প্রীত হইয়া বলিলেন, মুকুন্দ অদ্যাবধি যেখানে আমার অবতার হইবে, সেইখানেই তুমি আমার গায়ক হইবে, ইহাই তোমার বর রহিল।” এইরূপে উপস্থিত ভক্তবৃন্দকে কৃতাৰ্থ করিয়া প্ৰভু আত্মসংবরণ করিলেন। AEL SAAA LS AMeAL ALA LA kk A LSLMA SL AAA Ae L L L AALL LLLLAM AA L A S EA ALAE LMSLAeL LAL L LASLSAekSASL AAALLL SAAA SLA LAeL SLMA eLLLLSS SeLeSLHSLALALAA AAAASLLLL LLAAS LLS AeLeE L AAA न्डिान्सटन्लझ Eझिद्ध এইরূপে শ্ৰীগৌরাঙ্গ লীলা করিতেছেন। নিত্যানন্দ ও শ্ৰীবাসপণ্ডিতের গৃহেই বাস করিতেন । তিনি বালভাবে শ্ৰীবাসপণ্ডিতকে পিতা এবং তৎপত্নী মালিনীকে মাতা বলেন । ভাবাবেশে সময়ে সময়ে মালিনীর স্তনপানও করিয়া থাকেন। মালিনী তাহাকে পুত্রের ন্যায়ই দেখিয়া থাকেন। তঁহার স্তনে দুগ্ধ না থাকিলেও নিত্যানন্দের স্পর্শেই দুগ্ধক্ষরণ হইয়া থাকে। এল দা মালিনীর অসাবধানতায় এক কাক আসিয়া শ্ৰীকৃষ্ণের স্বতের পাত্ৰ তুলিয়া লইয়া গেল। শ্ৰীবাসপণ্ডিত রাগ করিবেন বলিয়া মালিনী কঁাদিতে লাগিলেন। কাক আবার আসিল, কিন্তু শূন্য মুখ, মুখে বাটী নাই। মালিনী দেখিয়া একেবারেই হতাশ হইলেন। তঁহার সেই কাতরতা দেখিয়া নিত্যানন্দ কারণ জিজ্ঞাসা করিলেন। মালিনী কাক কর্তৃক ঘূতপাত্রের অপহরণ বৃত্তান্ত জানাইলেন । নিত্যানন্দ বলিলেন, “মা, আপনি কঁদিবেন না। আমি আপনার ঘূতপাত্ৰ আনাইয়া দিতেছি।” এই কথা বলিয়া তিনি হাসিতে হাসিতে কাককে বলিলেন, “কাক, সত্বর মাতার ঘুঢ়পাত্ৰ আনিয়া দাও।” তখন কাক উড়িয়া গিয়া বাটীটি আনিয়া দিল । মালিনী দেখিয়া শুনিয়া আশ্চৰ্য্য বোধ করিলেন । পরে একদিন নিত্যানন্দ প্রভুর বাড়ীতে যাইয়া হঠাৎ সকলের সম্মুখে দিগম্বর হইয়া দাড়াইলেন। প্ৰভু তঁহাকে বিবস্ত্ৰ দেখিয়া বস্ত্র পরিধান করিতে বলিলেন, নিত্যানন্দ ভাবাবিষ্ট, সংজ্ঞা নাই, শুনিলেন না। তখন প্ৰভু স্বয়ং