পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/২৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RO শ্ৰীশ্ৰীগৌরাঙ্গুন্দর ASLLLL LLLLLL LASLLLL TASALAA AAAAALLLLLLLS LSES AALLLLL S S LASL A S SLLLLSS ASS MLL ALLLLLL ALLLLL AAALSLLL LSLA ALA LL LALS AAALLL LLLL LLL AALLLLL AA AAAL AeMLS ALLLLL AALL LALLALLLL AA AAALLL AAAALALA ALALA eAALLAAAALL AAAA AAAAALA AAAAALA LAAAA AAALLL SAAALALALALALALALALTeASLLALALALLSALALMSASALALAL ELeLLLLL LLLLLLLLSLLLLLAALLLLL LLLSLLLeLSLSLSLLLLLL অধম বিষয়ী শূদ্র। আপনি আমাকে স্পর্শ করিতে ও ঘৃণা বা শাস্ত্রের ভয় করিলেন না । আপনার স্বাভাবিকী করুণার বশে আপনি সকলের প্রতি সদয় ব্যবহার করেন। আপনি স্বীয় করুণার গুণেই নিন্দ্য কৰ্ম্ম আচরণ করেন । আপনি পরম দয়ালু ও পতিতপাবন বলিয়া আমার নিস্তারার্থ এই স্থানে শুভাগমন করিয়াছেন। মাহতের স্বভাব এই যে, তঁাহারা নিজের কোন প্রয়োজন না। থাকিলেও পরোপকারার্থ গমনাগমন করিয়া থাকেন । আমার সঙ্গে নানাজাতীয় লোক সকল রহিয়াছেন। আপনাকে দর্শন করিয়া সকলেরই মন দ্রবীভূত হইয়াছে। সকলেরই অঙ্গে পুলক ও নেত্ৰে অশ্রুবিন্দু দৃষ্ট হইতেছে। আপনার আকার প্রকারে আপনাকে ঈশ্বর বলিয়াই বোধ হইতেছে। জীবে এইরূপ অপ্ৰাকৃত গুণ সম্ভব হয় না।” প্ৰভু বলিলেন, “তুমি মহাভাগবতোত্তম, তোমার দর্শনেই সকলের মন দ্রবীভূত হইয়াছে।. অন্যের কথা দূরে থাকুক, আমি কঠোর মায়াবাদী সন্ন্যাসী, তোমার দর্শনে আমারও মন গলিত হইয়াছে, তোমার স্পর্শে আমাতেও কৃষ্ণপ্রেমের সঞ্চার হইয়াছে। অতএব বোধ হয়, আমার কঠিন হৃদয় কোমল করিবার নিমিত্তই সার্বভৌম আমাকে তোমার সহিত সাক্ষাৎ করিতে অনুরোধ করিয়াছিলেন।” এই প্ৰকার পরস্পর স্তুতিবাদ হইতেছে, এমন সময় একজন বৈদিক ব্ৰাহ্মণ প্রভুকে প্ৰণাম করিয়া ভিক্ষার নিমন্ত্রণ করিলেন। প্ৰভু তঁহাকে বৈষ্ণব জানিয়া তঁহার নিমন্ত্রণ অঙ্গীকার করিলেন। পরে হাসিয়া রাম রায়কে বলিলেন, “তোমার মুখে কৃষ্ণকথা শুনিতে আমার নিতান্ত অভিলাষ হইয়াছে, অতএব আবার দর্শন পাইবার ইচ্ছা করি।” রাম রায় বলিলেন, “যদি এই পামারকে শোধন করিবার নিমিত্ত আগমন হইল, তবে দিন পাচ সাত অবস্থান করিতে অনুমতি হয় ; কারণ, দর্শনমাত্র এই দুষ্ট চিত্ত শুদ্ধ হইতে পারে না।” এই কথা বলিয়া রাম রায়, ত্যাগ অসহ্য হইলেও, প্ৰভুকে ছাড়িয়া নিজ ভবনে গমন করিলেন। ব্ৰাহ্মণ বিশেষ ভক্তিসহকারে BBDBDBD BDDB DBDDBB S SBuD D DD DBDD S BBB BiiBDD DBBD DBDB অতিবাহিত করিলেন। সন্ধ্যা সমাগত দেখিয়া প্ৰভু সায়ংকৃত্য সমাপন করিয়া বসিলেন। এই সময়ে রামরায়ও একজন মাত্র ভূত্য সঙ্গে লইয়া প্রভুর নিকট আগমন করিলেন। রামরায় আসিয়া প্রভুকে দণ্ডবৎ প্ৰণাম করিলেন। প্ৰভু উঠিয়া প্ৰণত ভূত্যকে আলিঙ্গন দিলেন। পরে উভয়েই আসন গ্ৰহণ করিলেন। আসনু গ্রহণের পর। প্ৰভু রাম রায়কে বলিলেন, “পুরুষের প্রয়োজন যাহাতে নির্ণীত হইয়াছে, এমন একটি শ্লোক পাঠ কর।”