বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/২৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sey S89 প্ৰভু বলিলেন,-“হঁ, ইহাই উত্তম ভক্তি, কিন্তু এই শ্রবণকীৰ্ত্তনাদিরূপা ভক্তিও সাধ্যভক্তি নহে, পরন্তু সাধনভক্তি। সাধনভক্তি শুনিলাম । :°i፵ जांक्षाङख्रि(२) शांश उांशशे वळी ।” “নানোপচারকৃতপূজনমাত্মবন্ধোঃ 67न ऊङछ्लग्नं श्श्रुङि९ •T९ ।। যাবৎ ক্ষুদস্তি জঠরে জরাঠা পিপাসা তাবৎ সুখায় ভবতো ননু ভক্ষ্যপেয়ে।” পাস্তাবল্যং।। ১৩ । কীৰ্ত্তনাদি প্ৰাকৃতজ্ঞানকৰ্ম্মান্দির অতীত চিন্ময়বস্তু। শ্রবণ কীৰ্ত্তনাদির চিন্ময়ত্ব শাস্ত্ৰসিদ্ধ ও মহাজনসম্মত। ভক্তি রাসামৃত গ্রন্থে ইহাই অনুমোদন করিয়াছেন “অতঃ শ্ৰীকৃষ্ণনামাদি ন ভবেন্দগ্ৰাহমিন্দ্ৰিয়ৈ: । সেবোম্মুখীে হি জিহবাদে স্বয়মেব স্থূরত্যদঃ ॥” ১।২।১০৯ অর্থাৎ যেহেতু শ্ৰীকৃষ্ণনাম সচ্চিদানন্দস্বরূপ সুতরাং উহা প্ৰাকৃত ইন্দ্ৰিয়গ্ৰাহ্য নহেন ; তবে যে ভাগ্যবান ব্যক্তিদিগকে নামাদি কীৰ্ত্তন করিতে দেখা যায় তাহার কারণ এই যে শ্ৰী গুরুকৃষ্ণের কৃপায় তাহদের জিহবাদি ভজনোমুখ হওয়ায় তাহাদের জিহবাদিতে ঐ শ্ৰীভগবান্নাম স্বয়ংই প্ৰকাশিত হইয়া থাকেন। (২) পূর্বোক্ত শ্রবণ-কীৰ্ত্তনাদি-সাধনভক্তিদ্বারা আবির্ভাবিত নিত্যসিদ্ধভাবসকলকে সাধাভক্তি বলে। । ঐ সাধু ভক্তি আবার ভাব ও প্ৰেমভেদে দ্বিবিধ। এবং উক্ত সাধনভক্তি আবার বৈধী ও রাগানুগাভেদে দ্বিবিধ। বিধিপ্ৰবৰ্ত্তিত বিধিমার্গে ভগবদ্ভজনের নাম, বৈধীভক্তি এবং রাগপ্ৰবৰ্ত্তিত বিধিমার্গে ভাগবস্তুজনের নাম রাগানুগা ভাক্ত। অর্থাৎ শাস্ত্রশাসনভয়ে অনুষ্ঠিত ভগবৎশ্রবণ কীৰ্ত্তন রূপা ভক্তিকে বৈধী৷ ভক্তি বলে এবং ব্রজরাজনন্দনশ্ৰীকৃষ্ণের সেবা প্ৰাপ্তির লোভাবশতঃ শ্রবণ-কীৰ্ত্তনাদিরূপা ভক্তিকে রাগানুগ ভক্তি বলে। শ্রদ্ধা ও সাধুসঙ্গকে দ্বার করিয়া সাধকের ভগবৎপ্রেমাবির্ভাবের ক্রম প্ৰদৰ্শিত হইতেছে। প্ৰথমে শ্রদ্ধা, পরে সাধুসঙ্গ, পরে ভজনক্রিয়া । উক্ত ভজনক্রিয়া আবার অনিষ্ঠিতা ও নিষ্ঠিতাভেদে দ্বিবিধ। অনিষ্ঠিতা ভজন ক্রিয়া আবার উৎসাহময়ী ঘনতরল, বুঢ়বিকল্প, বিষয়সঙ্গরা, নিয়মাক্ষমা ও তরঙ্গ রঙ্গিনীভেদে ষড়বিধ । উক্ত ষড়বিধ অনিষ্ঠিত ভজনক্রিয়ার পরে অনর্থনিবৃত্তি হয়!! ঐ অনর্থনিবৃত্তি দুস্কৃতোখ, সুরুতেখ, অপরাধোথ ও ভক্ত,াখভেদে চতুবিধ। পরে নিষ্ঠা ( নিষ্ঠিত ভজনক্রিয়া) ঐ নিষ্ঠা আবার সাক্ষাদাভক্তিবিষয়িনী ও তদনুকূলবস্তুবিষয়িনী ভেদে দ্বিবিধ । অতঃপর রুচি। ঐ রুচি আবার বস্তুবৈশিষ্ট্যাপেক্ষিনী ও তদনপেক্ষিনী ভেদে দ্বিবিধ। পরে আসক্তি ; পরে রতি বা ভাব, পরে প্ৰেম । ভাবের অবস্থায় অন্তঃসাক্ষাৎকার ও প্রেমের অবস্থায় বহিঃসাক্ষাৎকার হইয়া থাকে। অধুনা সংক্ষেপে उाद ७ 60cभद्र व्यक्ष थलर्निड श्gडgछ ।