অন্ত্য-লীলা - tR> LLLTSkLLLSLLLeELLE LL LLL AALL LLLLLLLLMLSEESLELEL ELeLL AYLLSLELS Mv- S LLLLLSELAALLeLeeLLSES kALSLSLLLL AALLLLLLLSeee LLLLSLLLSEAESEEeAALASeALeLeSLLL TAALA ASLLLeLLeMA “কৃষ্ণকে বাহির নাহি, করিাহ ব্ৰজ হইতে । अख छांद्धि इये कछू न यांन कैंशिएंड ॥” এই কথা বলিয়া প্ৰভু মধ্যাহান্নানাদি, করিতে চুলিয়া গেলেন। রূপগোস্বামী শুনিয়া কিছু বিস্মিত হইলেন । তিনি ভাবিলেন, স্বপ্নাদেশ ও সাক্ষাৎ আদেশ একরূপই হইতেছে। স্বপ্নে সত্যভামা দেবী পুরলীলা পৃথক করিয়া বৰ্ণনা করিতে বলিয়াছেন, সাক্ষাতে প্ৰভুণ্ড ব্ৰািজলীলার ব্ৰজেই সমাপ্তি করিতে আদেশ করিতেছেন। অতএব দুইটি প্ৰস্তাবনাই করিতে হইল। পরে তাহাই করিলেন। দুইটি প্ৰস্তাবনা করিয়া দুইখানি নাটকের একখানিতে, ব্রজলীলা ও অপরখানিতে পুরলীলা লিখিতে লাগিলেন। এদিকে রথযাত্ৰা আসিয়া উপস্থিত হইল। রূপগােস্বামী রথােপরি জগন্নাথদেবকে দর্শন করিলেন। রথাগ্রে প্রভুর নৰ্ত্তনকীৰ্ত্তনও দেখিলেন। প্ৰভু কীৰ্ত্তন করিতে করিতে পূর্ববৎ নিম্নলিখিত শ্লোকটি পাঠ করিলেন। “যঃ কৌমারহরণ: স এবং হি বরস্তা এবে চৈত্ৰহ্মপাস্তে চোল্মীলিতমালতী সুরভিয়ঃ প্ৰৌঢ়াঃ কদম্বানিলাঃ । সা, চৈবাস্মি তথাপি তত্ৰ সুরতব্যাপারলীলাবিধৌ রেবারোধিসি বেতসীতরুতলে চেতঃ সমুৎকণ্ঠতে৷” পদ্যাবল্যাম ৩৮৬ প্ৰভু যে কেন সহসা এই শ্লোকটি পাঠ করিলেন, তাহা অপর কেহই বুঝিলেন না। স্বরূপ গোঁসাই প্রভুর অভিপ্ৰায় বুঝিয়া তদনুরূপ পদ গাইতে লাগিলেন। রূপগোস্বামীও প্রভুর অভিপ্ৰায় বিদিত হইয়া নিম্নলিখিত শ্লোকটি রচনা করিলেন । .. “প্রিয়ঃ সোহয়ং কৃষ্ণঃ সহচর কুরুক্ষেত্রমিলিতস্তথাহং স রাধা তদিদমুভয়োঃ সঙ্গম সুখম । তথােপ্যন্ত খেলষ্মধুরমুরলীপঞ্চমজুষে মনো ৫ম কালিন্দীপুলিনবিপিনায় সম্পূহয়তি ॥” পন্থাবল্যাম ৩৮৭ হে সহচরি, কুরুক্ষেত্রে আসিয়া আমার প্রিয় সেই শ্ৰীকৃষ্ণের সঙ্গতি লাভ করিলাম, আমিও সেই রাধা, আমাদ্রিগের পরস্পরের মিলনসুখও তথাবিধ ; কিন্তু মুরলীর মধুর পঞ্চমন্বরে নিনাদিত যমুনাতীৱস্থ নিকুঞ্জকাননে গমন করিতেই আমার মন সমুৎসুক হইতেছে। রূপগোস্বামী শ্লোকটি তালপত্রে লিখিয়া ঘরের চালে গুজিয়া রাখিয়া দান করিতে গেলেন। ইতিমধ্যে প্ৰভু আসিয়া, চালে গোঁজা শ্লোকটি লইয়া VV
