स्त्रां-िठौष्ठ्ल ԳS বৈষ্ণবের মন, হৈল পরসন্ন, अनननi१ डgन । এ দীন পামির, श्द ऐकांद्र, r কহে দুখী কৃষ্ণদাসে।” পুত্রের উৎপত্তিতে আনন্দিত হইয়া মুকুন্দপণ্ডিত ব্ৰাহ্মণদিগকে প্রচুর অর্থ দান করিলেন। পরে যথাবিধি বালকের জাতকৰ্ম্মাদি করাইয়া পুত্ৰমুখ দর্শন করিলেন । পুত্রের রূপ দেখিয়া জনকজননী আনন্দে বিহ্বল হইলেন। মুকুন্দ পণ্ডিতের একটি পরমসুন্দর পুত্র জন্মিয়াছে এই সংবাদ ক্রমে গ্রামের সর্বত্ৰ প্রচার হইল। কি পুরুষ, কি স্ত্রী, সকলেই আসিয়া পণ্ডিতের পুত্রকে দর্শন করিতে লাগিলেন। যিনি দেখেন, তিনি আর ফিরিয়া যাইতে চান না, সদাই দেখিতে ইচ্ছা! করেন। নিত্যানন্দের রূপলাবণ্য দেখিয়া,তিনি যে সামান্য বালক নহেন, কোন মহাপুরুষ আসিয়া পণ্ডিতের গৃহে জন্ম লইয়াছেন, সকলেরই মনে এইরূপ একটি ধারণা হইল। সকলেই জনক জননীর ভাগ্যের প্রশংসা করিতে লাগিলেন। আত্মীয়স্বজন ও গ্রামবাসী লইয়া মহাসমারোহে শ্ৰীনিত্যানন্দের জন্মোৎসব সম্পন্ন করা হইল । শ্ৰীনিতানন্দ জনকজননীর বাৎসল্যের সহিত দিন দিন বৃদ্ধি পাইতে লাগিলেন। বয়োবৃদ্ধির সহিত তােহর অঙ্গলাবণ্যও বাড়িতে লাগিল। বৰ্ণ কনক-চম্পকের সদৃশ ; মুখমণ্ডল চন্দ্ৰমণ্ডল হইতেও সুন্দর ; হস্তপদের নখসকল চন্দ্রের ন্যায় দীপ্তিশালী ; ভুজযুগল আজানুলম্বিত ; কটিদেশ ক্ষীণ ; পদতলের নিকট রক্তোৎপলও পরাজিত হয় ; শরীর স্থল কমলের ন্যায় কোমল । অবতীর্ণ হইল কলিকালে । ঘুচিল সকল দুখ, দেখিয়া ও চাদমুখ, ভাসে লোক আনন্দ হিল্লোলে ৷ জয় জয় নিত্যানন্দ রাম । কনক চম্পক কঁতি, অঙ্গুলে চাঁদের পাতি, রূপে স্ক্রিতল কোটি কাম ॥ ও মুখমণ্ডল দেখি, পূৰ্ণচন্দ্র কিসে লেখি, ौ नग्न ऊ७ । । আজানুলম্বিত ভুজ, তনু থলপঙ্কজ, কটি ক্ষীণ করি আরি জানু ॥
