পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/২৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

畿 ૨૨.8 শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত । মধ্য। ৬ পরিচ্ছেদ । 競 هي عبد******raہو ভট্টাচাৰ্য্যকে দৃঢ়তর আলিঙ্গন করিলেন । ১৯২ ॥ চৈতন্যের অনুগ্রহ জানিতে হইবে ॥ ১৯৩। পারিল ॥ ১৯৪ ॥ • আসিয়া প্রভুর পাদপদ্মে শরণ লইলেন | $నd | করিব ॥ ১৯৬ ৷ 懲」 , a دسة

  • o

ভট্টাচার্য্যে কৈল প্রভু দৃঢ় আলিঙ্গন ॥ ১৯২ ॥ যে ভট্টাচাৰ্য্য পঢ়ে পঢ়ায় মায়াবাদ। তার হেন বাক্য স্ফুরে চৈতন্যপ্রসাদ ॥ ১৯৩। | লোহাকে যাবৎ স্পর্শি হেম নাহি করে। তাবৎ স্পর্শমণি কেহ চিনিতে না পারে ৷ ভট্টাচার্য্যের বৈঞ্চবতা দেখি সৰ্ব্বজন । প্রভুকে জানিল সাক্ষাৎ ব্রজেন্দ্রনন্দন ॥ ১৯৪ ৷ কাশীমিশ্র আদি করি নীলাচলবাসী। শরণ লইল সবে, প্রভুপদে আসি । ১৯৫ণ সে সকল কথা আগে করিব বর্ণন । সার্বভৌম করে যৈছে প্রভুর সেবন ॥ যৈছে পরিপাটী করে ভিক্ষা নির্বাহন । বিস্তারিয়া আগে তাহা করিব বর্ণন ॥ ১৯৬ ॥ মহাপ্রভু এই কথা শুনিয়া হাসিতে লাগিলেন এবং আনন্দিত মনে কি আশ্চৰ্য্য ! যে ভট্টাচাৰ্য্য নিজে মায়াবাদ পড়েন ও অন্যকে পড়ান ডাহার যুখে যে এ রূপ বাক্য স্ফক্তি হইতেছে, ইহা কেবল ع* স্পর্শমণি যে পর্য্যন্ত লৌহকে স্বর্ণ না করে, সেই পৰ্য্যন্ত কেহ স্পর্শমণি বলিয়া চিনিতে পারে না। লোক সকল ভট্টাচার্কের বৈষ্ণবতা দেখিয়া মহা প্রভুকে সাক্ষাৎ ব্রজেন্দ্রনন্দনরূপে জানিতে | তখন কাশীমিশ্র প্রভৃতি যত নীলাচলবাসী তাহারা সকলে সাৰ্ব্বভৌম ভট্টাচাৰ্য্য যে রূপে প্রভুর সেবা করিতেন, এ সকল বৃত্তাস্ত পরে বর্ণন করিব, আর তিনি যে রূপ পরিপাটীতে ভিক্ষ নির্বাহ করিতেন এ সকল কথা অগ্ৰে বিস্তার করিয়া বর্ণন 感