পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৮৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--سا- س ------- 意。 স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত মধ্য । ২০ মাধুর্ঘ্য সেবানন্দ প্রাপ্যের কারণ। কৃষ্ণসেবা করে আর কৃষ্ণরস আস্বাদন ॥ ৫৭ ৷ ইহাতে দৃষ্টান্ত যৈছে দারিদ্রের ঘরে । সৰ্ব্বঞ্জ আদি দরিদ্র দেখি পুছয়ে তাহারে । তুমি কেন দুঃখি তোমার আছে পিতৃধন । তোমারে ন| কহি অন্যত্র ছাড়িল জীবন ॥ সৰ্ব্বজ্ঞের বাক্যে করে ধনের উদ্দেশ। ঐছে বেদপুরাণ কহে কৃষ্ণ উপদেশ ॥ সৰ্ব্বজ্ঞের বাক্যে মুলধন অনুবন্ধ। সৰ্ব্বশাস্ত্রে উপদেশে কৃষ্ণের সম্বন্ধ ॥ ৫৮ ৷৷ বীপের ধন তাছে জ্ঞানে ধন নাহি পায় । তবে সৰ্ব্বজ্ঞ কহে তারে প্রাপ্ত্যের উপায় ৷ এই স্থানে ধন যদি দক্ষিণে খুদিলে । ভিমরুল বেীরলা উঠিবে ধন না পাইবে ॥ পশ্চিমে খুদিলে তাহা যক্ষ এক হয় । লে বিঘ্ন করিবে ধন হাতে না চড়য় ॥ উত্তরে খুদিলে আছে কৃষ্ণ অপর কৃঞ্চমাধুর্য্য ও সেবানন্দ প্রাপ্তির নিমিত্ত কৃষ্ণের সেবা এবং কৃষ্ণের জাম্বাদন করিয়াথাকে ৷ ৫৭ ৷ . {} এই বিষয়ে দৃষ্টান্ত এই যে, যেমন দরিদ্রের গৃহে সৰ্ব্বজ্ঞ আসিয়া তাহাকে দরিদ্র দেখিয় জিজ্ঞাসা করে, তুমি দুঃখিত কেন হইতেছ ? তোমার পিতৃধন আছে তোমাকে না বলিয়া তোমার পিত। অন্যস্থানে জীবন ত্যাগ করিয়াছেন । দরিদ্র সর্বজ্ঞের বাক্যে ধনের উদেশ করিতে প্রবৃত্ত হয়। সেইরূপ বেদ, ও পুরাণশাস্ত্রে কৃষ্ণের উপদেশ কহিয়া থাকেন। সর্বজ্ঞের বাক্যে যেমন মুলধন অনুবন্ধ (সম্বন্ধ ) তেমনি সকলশাস্ত্রের যে উপদেশ তাঁহাই কৃষ্ণের সম্বন্ধ ॥ ৫৮ ॥ দরিদ্র যখন বাপের ধন আছে, বোধ করিয়া ধন পায় না, তখন সৰ্ব্বজ্ঞ তাহাকে ধন প্রাপ্তির উপায় বলিয়া দেন। সৰ্ব্বজ্ঞ কহিলেন, | তুমি যদি এই স্থানের দক্ষিণদিকে খনন করিবে তাহহেইলে ভিমরুল ও বেরল উঠিবে ধন পাইবে না, আর যদি পশ্চিমদিক খনন কর, তাহা হইলে সে দিকে একটা যক্ষ আছে, সে বিয় করিবে,ধন হস্তগত 翌 _「飄 ബ്,