বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যমঙ্গল.djvu/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>ペシo ক্রীচৈতন্যমঙ্গল তোয়পূর্ণ ভজন ধরিয়া নিজকরে। মধুপান করি’ তোলে রসের উদগারে ॥ ১০ ৷ টলবল করি’ নাচে প্রেমে মাভোয়াল। হেউ-হেউ করি’ তোলে রসের উদগীর ॥ ১১ ॥ ক্ষণে পড়ে, ক্ষণে উঠে, ক্ষণে কন্দে হাসে । অপর মিঠাই” ক্ষণে তাট্ট-অট্ট হাসে ॥ ১২ ॥ দেখিয়া সকল লোক করয়ে স্তবন। *হলপর? বলি’ কেহো পরয়ে চরণ ॥ ১৩ ॥ তলে সেই মহাপ্রভু লীলা পলরাম । কহয়ে অমৃত-কথা অন্তি অনুপাম ॥ ১৪ ॥ শ্ৰীকৃষ্ণ নহিয়ে আমি—বলে হুের স্বগী। অদ্ভুক্ত স্থপেয় মধু আনি’ দেহ দেখি ॥ ১২ ৷ সেইখনে এক দ্বিজ ছিল দাড়াইয়। ই মন্দ ললি’ ফেলে তাঙ্গলে ঠেলিয়। ১৬ ॥ অঙ্গলি-ঠেলায় বিপ্র পড়ে পন্থদুর। লজ। সে পাইল বিপ্র ফেলিল ঠাকুর ॥ ১৭ ॥ প্রস্তাতে ভালেশ ভেল সায় হল সময় । লীল বলরাম ক্রীড়া করে মহাশয় ॥ ১৮ ॥ নরহরি পাদপদ্ম শিরের ভূষণ । তান্য গোরণগুণ কহে এ দাস লোচন ॥ ১৯ ॥ তার পরদিলে শুম ও পত্নপ আ৷র । নাচয়ে ঠাকুর বলদেব ব্যবহার ॥ ২০ ॥ আচম্বিতে পরিভাপ করি’ পাইল মোহ । বলরাস-স্মরণে নয়নে বহে লোহ ॥ ২১ ॥ ভূমিতে লোটায় মহাপ্রভু যুক্তকেশ । মুখে জল দেই সল-জল পায় ক্লেশ ॥ ২২ ॥ ক্ষণেকে হইল সংজ্ঞ গদাপর দেখি । কহিল কণভরবাণী ইঙ্গিত সে লখি ॥ ২৩ ॥ তুমি সে আমার বন্ধু প্রাণসম জানি। তোর প্রেমে বশ আমি শুন দ্বিজমণি ॥ ২৪ ॥ তোর নাথ মুঞি হঙ—তুমি মোর প্রাণ। গদাইর গৌরাঙ্গ বোলে কর অপপান ॥২৫ ॥ মোর যত ভাল—তোথে নহে অগোচর। আমার অন্তরশক্তি ভোর কলেবর ॥ ২৬ ॥ রাত্রিদিন মোর সঙ্গ তিলেক ন ছাড় । ভোম। লিনে মোর কথা জানে কে বা দঢ় ॥২৭৷৷ মোর প্রিয় বন্ধু যত বৈষ্ণব যে জন । আনহ সভারে—অামি দেখিল এখন ॥ ২৮ ॥ তাজ্ঞা পাইয়া গদাধরপণ্ডিত সভারে। আনিল আচার্য্যরত্ন-আদি যত অারে ॥ ২৯ ॥ আসিয়া দেখিল যত মহোত্তমজন । বিভোর হইল সম্ভে সজললোচন ॥ ৩০ ॥ কহিল আচার্য্যরত্ন মধুর বচন— । কহন। আপনে বাপ ইহার কারণ ॥ ৩১ ॥ শুনিএঃ তাহার বাণী কহে লিশ্বম্ভর । কহিতে না পারে—কণ্ঠ গদগদ স্বর ॥ ৩২ ৷৷ অতি স্থলিহপল কহে তাপ আগ-লোলে। শ্বেতগিরি হলায়ু দেখিল মে কোলে ॥৩৩ সুবৰ্ণ শোণক সূৰ্য্যসম সল প্রভা। ঝলমল কলে আতি অলঙ্ক রি অন্ত ॥ ৩৪ ৷ কড়িভে কড়িতে প্রস্তু সেই পুনৰ্ব্বার। ললদেল দেখি’ শ্বে তপৰ্ব্বত-ত কণর ॥ ৩৫ ৷ তবে সেই মহাপ্রভু বিশ্বস্তুররায় । সেইমতে তদাদেশে পুনঃ নাচে গায় ॥ ৩৬ ৷ সকল বৈষ্ণনজন আনন্দে বিহবল ৷ বলরাম-প্রেমে সন্তে করে টলবল ॥ ৩৭ ৷ তালনে ভয়ল সভার দিগ নিদিকে। দুইদিন স্তেল প্রভুর আবেশ না ভাঙ্গে ॥৩৮৷ তবে তারপর-দিনে লুত্যের সময় । চৌদিগে বেঢ়িল সব ভক্ত মহাশয় ॥ ৩৯ ৷ পদতল-তালে মল্পী টলবল করে । ঢুলীয় অরুণ আঁখি-আধ-আপ বোলে ॥৪০ মত্ত করিবর যেন গমন মন্থর । চলিতে না পারে—প্রেমে ভৈগেল নির্ভর ॥৪১ হেন পন্থ আলেশ—অবশ ভেন সঙ্গী । নাচয়ে বিহবল বলরাম-রঙ্গে রঙ্গী ॥ ৪২ ॥ লাচিতে গাইতে ভেল সায়াছ-সময়। আচম্বিতে বয়ানে বারুণীগন্ধ কয় ॥ ৪৩ ॥