পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণভাগবত.djvu/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রী শ্ৰীবামকৃষ্ণভাগবত । "לצ খণ্ডপূর্ণ অবতাব বিবিধ কথন, প্রযোজন মতে হয শক্তি সঞ্চাবণ। ১০৮ উদ্দেশ্য বহুল যথা—পূর্ণ অবতাব— —অখণ্ড সচ্চিদানন্দ পূর্ণ নির্বিকবি - ১০৯ ক্ষীণজ্যোতি বিভাসিত পথ প্রদর্শনে, মধ্যায় ভাস্কব জ্যোতি তম নিগবণে। ১১০ নবেব কলুষ বাশি কবিতে বহন, ধবামাঝে নব রূপে হয আগমন। ১১১ দেশকাল পাত্র ভেদে কবি শিক্ষাদান, প্রাযশ্চিত্ত হয শেষে কবি প্রাণ দান। ১১২ বাইবার আলোক প্রদর্শিত হয, কিন্তু পূৰ্ণীবতাrব জগৎপ্ৰহেলিকা বিশদভাবে বুঝাইয় দিষ তাহদের মুক্ত কবেন। BB00 BBBB BBBB BBB BB BBBDDDS SBB BB BBB BB BBDS নন্দ বাহিরে এল, এসে বলে আমি যুগত অবতাব, তখন ভাবলেম বুঝি মনের থেযালে ঐসব কথা বলুচি, তারপর চুপ কৰে দেখলাম, তখন দেখি আপনি বালুছে, শক্তির আরাধন চৈতন্তও করেছিল। দেখলাম পূর্ণ আলিভ'ল, তবে সত্ত্ব গুণের ঐশ্বব্য। মাকে বলেছিলাম যে আর বকতে পারি না, যেন একবাব ছু যে দিলে, লোকের চৈতপ্ত হয়” । জীর এক সময় ভবাবেশে সন্ন্যাসী সেবক বাখালকে বলিয়াছিলেন “আমি এযেছি, তুই কবে এাল" ? অবতাবগণ জগতে অবতীর্ণ হইলে অন্তবঙ্গ সঙ্গোপাঙ্গগণও তাহার সহিত সমসামধিক সমযে অবতীর্ণ হন, ঠাকুরেব উক্ত প্রশ্নে তাহ প্রকাশিত হইল । পীড়াকালীন যখন ঠাকুর সিতির বাগানে ছিলেন, তখন ১৮৮৬ সালের ১লা জানুযারি তারিখে গিরীশঘোষ প্রমুখ সংসারী ভক্তগণকে কল্পতক হইবা স্পর্শচ্ছলে উদ্ধার করিতে ছিলেন। সেই সময ভাবাবস্থায় বলিয়াছিলেন, “যিনি কালে রাম ও কুক হইযাছিলেন, সেই ইদানী রামকৃষ্ণ” । জগতের ইতিহাস পধ্যালোচনা করিলে দেখাযায যে, সকল দেশে সকল কালে অবতারগণ নবেল উদ্ধারের জন্য, নিজশৰীবে ভাইদের পপ গ্রহণ করিয়া, নিজ শোণিত দানে সেই পাপের প্রাঘশ্চিত্ত কবেন। যীশুখ্ৰীষ্ট তাহার জ্বলন্তু উদাহরণ। ১১২। ঠাকুর নিজ প্রমুখে কহিয়াছেন—বুকে হাত দিয়—"এর ভিতর যিটা আছে (অর্থাৎ সচ্চিদানন্দ)দেখি একদিন বাহির হইবাবেড়াইতেছে, তাহার গায়ে চতুর্দিকে ঘা।” এই ঘটনাচীর কিছু পূৰ্ব্বে ঠাকুর একটা গলিতকুষ্ঠ রোগীকে স্পর্শ করায় সে রোগ মুক্ত হয়, কিন্তু তিনি সমস্তদিন বৃশ্চিক দংশনের জ্বালা ভোগ করেন। ঠাকুর প্রমুখে বলিয়াছেন "তাহার রোগ সারিয়া গেল, কিন্তু তার ভোগটা এইটের ( আপনাকে দেখাইয়া) উপর ब्रि| श्ट्घ्र গেল ו"