পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত প্রথম ভাগ.djvu/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

నఆ শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত । [ ১৮৮৩, ২২ জুলাই । - - - - برای - - - - * _ _ - - --- مجھےهع SS SSAAASAAA AAAA ASAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS °్యచ్గా - "- " ," 博~·~· هنگامانههم .. ^._s. പ്പ് &.4;ഘ~- 3.--ു.--ഘ- 患 فينمية 豐 * *۹-ح ۳۳ جته - بی بیچ - بچیة" بی “উত্তম ভক্ত কে ? যে ব্ৰহ্মজ্ঞানের পর দেখে, তিনিই জীব জগৎ, চতুবিংশতিতত্ত্ব হয়েছেন। প্রথমে ‘নেতি’ ‘নেতি’ বিচার ক’রে ছাদে পৌছিতে হয় । তার পর সে দেখে, ছাদও যে জিনিষে তৈয়ারি—ইট্র, চূণ, শুবুকি— সিড়িও সেই জিনিষে তৈয়ারি। তখন দেখে ব্ৰহ্মই জীব জগৎ সমস্ত হয়েছেন । “শুধু বিচার । খু! খু!—কাজ নাই।” এই বলিয়া ঠাকুর মুখামৃত ফেলিলেন । ঠাকুর আবার বলিতেছেন, ‘কেন বিচার করে শুষ্ক হয়ে থাকব ; যতক্ষণ আমি তুমি’ আছি ততক্ষণ যেন তার পাদপদ্মে শুদ্ধ ভক্তি থাকে । শ্রীরামকৃষ্ণ ( গোবিন্দের প্রতি ) । কখনও বলি—তুমিই আমি, আমিই তুমি । আবার কখনও ‘তুমিই তুমি হয়ে যায় । তখন আমি খুজে পাই ন · “শক্তিরই অৰতার। এক মতে রাম ও কৃষ্ণ চিদানন্দসাগরের দুটা ঢেউ । “অদ্বৈতজ্ঞানের পর চৈতন্য লাভ হয়। তখন দেখে সৰ্ব্বভূতে চৈতন্যরূপে তিনি আছেন । চৈতন্যলাভের পর আনন্দ । ‘অদ্বৈত, চৈতন্য, নিত্যানন্দ ” [ ঈশ্বরের রূপ । ভোগবাসন ও ব্যাকুলতা । ] (মাষ্টারের প্রতি)। আর তোমায় বলছি—রূপ, ঈশ্বরীয় রূপ, অবিশ্বাস কোরো না ! রূপ আছে বিশ্বাস কোরে । তার পর যে রূপটা ভালবাড় সেইরূপ ধান কোরে । ( গোবিন্দের প্রতি ) ৷ কি জান, যতক্ষণ ভোগ বাসনা থাকে, ততক্ষণ ঈশ্বরকে জানতে বা দর্শন করতে প্রাণ ব্যাকুল হয় না। ছেলে, খেলা নিয়ে, ভুলে থাকে সন্দেশ দিয়ে ভুলোও, খানিক সন্দেশ খাবে। যখন খেলাও ভাল । লাগে না, সন্দেশও ভাল লাগে না, তখন বলে ‘ম। যাব’ । আর সন্দেশ চাযু না। যাকে চেনে না, কোনও কালে দেখে নাই, সে যদি বলে, আয় মার কাছে নিয়ে যাই—তারই সঙ্গে যাবে। যে কোলে করে নিয়ে যায় তারই সঙ্গে যাবে : “সংসারের ভোগ হয়ে গেলে ঈশ্বরের জন্য প্রাণ ব্যাকুল হয়। তখন কি করে তাকে পাবে, কেবল এই চিন্ত হয় ; যে যা বলে তাই শুনে ।” মাষ্টার (স্বগতঃ ) ভোগবাসনা গেলে তবে ঈশ্বরের জন্য প্রাণ ব্যাকুল হবে ।