**ー ষড়দর্শন সংবাদ । इर्धदि निरुखि रामयद अङ्गा ! मानजं पारस पायेउ रडा ! * स्च श् िधरिं ह्रियनयजन्ट् जाबधि ।। रधुवं मिलन सरिस सुख पावहिं ॥ • কৈকেয়ী নন্দন যেমন রামচন্দ্রের পদাঙ্ক দেখিয়া প্রত্যক্ষ ভাতৃ দর্শন সুখ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন আমরাও ভূত পদার্থ মধ্যে আমারদের পরমপিতার পরাক্রম ও কৌশলের চিহ্ন লক্ষ্য করিয়া যেন তাঙ্কার সহিত প্রমুখাৎ আলাপের আনন্দ লাভ করিতে পারি । “ইন্দ্রিয় গ্রন্থ বিষয়ে বুদ্ধির অনুশূন করিলে কখন ধৰ্ম্মহানি সম্ভবে না, তাহাতে বরং ধৰ্ম্ম বৃদ্ধির সম্ভব । ভূত পদার্থ বিষয়ে কেমন অদ্ভুত বিদ্যা প্রকাশ হইয়াছে ! জগৎস্রষ্টা জল এবং অগ্নিকে এমত অপৰ্ব্ব নিয়মবদ্ধ করিয়াছেন, যেজলে অগ্নির উত্তাপ দ্বারা এক প্রকাগু অপরিমেয় দ্রেব্য উৎপন্ন হয়, সে দ্রব্যের অভিঘাতে বারিধির উপর জাহাজ চালন এবং ধবাতলোপরি অগণিত রথ চালন হইয়া থাকে । যে বিদ্যারহস্যের দ্বারা এমত ব্যাপার সম্ভাব্য জগৎপাত কি বিবেকি প্রাণি বর্গকে তদনভিজ্ঞ রাখিতে বাঞ্ছা করেন? দেখ, বাষ্প প্রয়োগে দ্রুত গমনাগমন হওয়াতে এক্ষণে অতিদর দেশও যেন গ্রামের নিকটস্থ হইয়াছে। প্রাতঃকালে যাত্ৰা করিয়া অপরাহ্লে বারাণসী প্রাপ্ত হইবার সম্ভব হইয়াছে । সুবুদ্ধি জন কি এমত বিদ্যার অনাদর করিতে পারেন ? মপিচ, কোন ২ ধাতুতে কোন ২ ত মুরস সংযোগ করিলে এমত অভিযাত শক্তি উৎপন্ন হয় যদ্বারা শত ২ যোজনান্তরস্থ লোকেৰ যেন সমগৃহস্থের ন্যায় জিজ্ঞাসা বাৰ্ত্ত করিতে পারে । তদ্বারা বিশ্বেশ্বরের মন্দিরন্থ
