বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় স০বাদ । సి సె বিধ শাখায় উপদেশ করিতে লাগিলেন বুদ্ধির প্রখরতা বুদ্ধির নিমিত্ত আদেী ষোড়শ পদার্থ সূত্রবদ্ধ করিলেন । অন্যান্য সুত্রকারের ন্যায় অৰ্থ শব্দ প্রয়োগ দ্বারা মঙ্গলাচরণ করিয়া গ্রন্থারম্ভ করেন নাই । ষোড়শ পদার্থ মধ্যে আত্মিক ভৌতিক নানা প্রকার তত্ত্ব অন্তর্গত আছে কিন্তু বোধ হয় ৰূপরস গন্ধাদির আলোচনায় দ্বিজ কিশোরদিগের অধিক প্রবৃত্তি ছিল নাসূত্রকার হানদের প্রবৃত্তি দৃঢ়তর করণার্থ ঐ আলোচনাকে অপবর্গের কেতু বলিয়া লিখিলেন । “গোতনকে আদ্য সুত্রকার কহিবার কারণ এই যে যদিও তিনি কোন ২ স্থলে পাষ গুণদিমতের খণ্ডন চেষ্টা করিয়াছেন তথাপি অন্যান্য দর্শন সূত্রের কোন প্রসঙ্গ তাহার গ্রন্থে পাওয়া যায় না অনেক পূর্ব পক্ষ দেখা যায় যাহা বোধ হয় তাহার স্বকপোল কল্পিত কিন্তু ন্যায় বেদস্তাদির কোন সৃষ্ট প্রসঙ্গ দেখা যায় না । টাঙ্ক ও ভাষ্যকারের কপিলের সহিত मूझे এক বার যুদ্ধের লক্ষণ দেখেন বটে কিন্তু সংখ্য মতের কোন স্লষ্ট দূষণ ঃ হয় না । “ গোতমের তাৎপর্য বিপ্রবর্গের মধ্যে ভূত পদার্থ ও তর্ক শাস্ত্রের অনুশীলন হয় কিন্তু বিবিধ বিলক্ষণ বিষয় একত্র করাতে কোন বিষয় চূড়ান্ত করিতে পারেন নাই তথাপি তাহার উপদেশে অনেক উপকার হুইয়াছে কেনন ন্যায়শাস্ত্রের শিক্ষা তিনিই প্রথমতঃ শুকুলা পূর্বক প্রচার করেন । ইউরোপীয় পণ্ডিতেরা কহিয়া থাকেন যে রাক্তা সেকন্দর সাহের গুৰু আরিস্ততিল নায় শাস্ত্রের সৃষ্টি করেন কিন্তু গোতম তৎপূৰ্বে ঐ শাস্ত্রের আদ্যকৃতি করিয়া