পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/১০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীশ্ৰীকামাখ্যাদেবী দর্শন যাত্ৰা N كصصصفحصعمسيسيصنيع সংগৃহীত হয়, উহা কামাখ্যা মাতার ভাণ্ডারে জমা হইয়া থাকে । দেবীর যে সমস্ত দেবোত্ত্বর সম্পত্তি আছে, উহার বাৎসরিক আয় অনুমান ছয় হাজার টাকা মাত্র । এই সম্পত্তির আয় এবং যাত্ৰীদিগের প্রণামী ও পূজার দ্রব্য সামগ্ৰী বিক্রয়লব্ধ মূল্যের দ্বারা যে সমস্ত আয় হয়, তদ্বারা সুচারুরূপে দেবীর সেবা সম্পন্ন হইয়া থাকে । এখানে পাণ্ডাদের যাত্রীগণের উপর কোনরূপ। জুলুম দেখিলাম না ; খুন্সী হইয়া যিনি যাহা SOKBB BBSBBSYDDB KBDB DTBDBDLDBD DDD DDSS DtBBBDDB BDDBDBD পাণ্ডা, দেবীর পূজার নিমিত্ত নৈবেদ্য খরিদ করিবার জন্য মূল্য চাহিলে আমরা তঁহাকে একটা টাকা প্ৰদান করিলাম, তিনি ঐ মূল্য হইতে আবশ্যকীয় সমস্ত দ্রব্য খরিদ করিয়া সংগ্ৰহ করিলেন । আমরা কেবল জবা ও পুস্প মাল্য ইচ্ছামত সংগ্ৰহ করিলাম, আর স্ত্রীলোকেরা শাখা, শাড়ী সাধ্যমত যাহা বাটী হইতে লইয়া গিয়াছিলেন, এই সময় তাহারাও পাণ্ডার নিকট ঐ সমস্ত দ্রব্য সামগ্ৰী প্ৰদান করিলেন । এইরূপে সকলে দ্বিতীয় সিংহদ্বার দিয়া প্ৰবেশপূর্বক মন্দির মধ্যে যাইবার সময় প্রাচীরের এক স্থানে অলিন্দার মধ্যে একটী মূৰ্ত্তি নির্দেশপূৰ্ব্বক পাণ্ডা ঠাকুর বলিলেন, ভক্তগণ দর্শন করুন, এই মূৰ্ত্তিটা মহাত্মা শঙ্করাচাৰ্য্যের, এইরূপ কত শঙ্করাচাৰ্য্যের মূৰ্ত্তি এখানে দেখিলাম—তাহার ইয়াত্তা নাই ; কারণ কাহার কি নাম কিছুই জানিতে পারিলাম না। যাহা হউক, মন্দির পথ অতিক্ৰমপূৰ্ব্বক এবার মূলমন্দির মধ্যে উপস্থিত হইলাম, এই স্থানের কিয়দংশ স্থান অন্ধকারময়, সেই অন্ধকার পথটা সাবধানের সহিত পার হইয়া পাণ্ডার উপদেশ মত প্ৰথমে একটা ক্ষুদ্র পুষ্করিণী, যাহ। “সৌভাগ্যকুণ্ড" নামে খ্যাত, সেই কুণ্ডের পবিত্ৰ বারি স্পর্শ করিতে অনুমতি করিলেন ; তাৎপরে সেই পবিত্ৰ বারিস্পর্শে শুদ্ধক লেবরে পাণ্ডার সহিত ভিতরে অগ্রসর হইতে লাগিলাম। বলাবাহুল্য, পাণ্ড ঠাকুর সম্মুখবত্তী