পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

シ5-S) তীৰ্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী LL — anghen শ্ৰীমন্দিরের অদূরে মূগস্থলী নামক পূৰ্বতের শিখরদেশে এক রমণীয় জঙ্গল স্থান আছে, তথায় পুস্কার তীর্থের ন্যায় বিস্তর বানরকুলকে ইতDJDSBBL0DB BDBBBS 0 BBBBBSDD K DDJEBS BEE DDD DD DDDD SH বিস্তর শালগ্ৰামশিলার দর্শন পাওয়া যায়। ভক্তগণ এ তীর্থে পূজার দক্ষিণাস্বরূপ যাহা দান করেন, উহা পূজাৰী পাণ্ডারা পান, বাবার মস্তকে বা পৃথক ভোগের নিমিত্ত যাহা দান করেন, তাহা দেবসম্পত্তিতে জমা হইয়া থাকে । এই টাকা সংগ্ৰহ করিয়া হিসাব রাখিবার নিমিত্ত মন্দির মধ্যে সতত একটী লোক হাজির থাকেন। আবার এইরূপ এখানে অষ্টোত্তর শত নামার্চনার মূল্য I/০ আনা, কেহ গৃহস্থের মঙ্গলকামনা করিয়া সহস্ৰ নামাচৰ্চনা করাইলে তাহাকে ১২ টাকা পৃথক দিতে হয়। কপূরালোকে দেব দর্শনের দক্ষিণা /০ নির্দিষ্ট আছে। নামার্চনার মূল্য যাহা সংগ্ৰহ হয়, উহা বেদ পাঠ্যকারী ব্ৰাহ্মণগণের লভ্য । মূলমন্দির প্রাঙ্গণের চতুদিকে যে সকল স্মাৰ্ত্ত বৈদিক পণ্ডিতগণ অবস্থান করেন, তঁহাদের মধ্যে অনেকেই যজুৰ্ব্বেদীয় আপস্তম্ভ স্থসুত্ৰ মতাবলম্বীয়। ইহারা সকলেই বেদ ও উপনিষদ উত্তমরূপে ৰাবৃত্তি করিতে পারেন, তাহদের মুখে সেই মধুর বেদ পাঠ শ্রবণ করিলে কর্ণ পরিতৃপ্ত হয়। এ তীর্থে ব্ৰাহ্মণ ভোজনের দিন আমরা তঁহাদিগকে পান্থনিবাসে আমন্ত্রণ করিয়া বেদ পাঠ শ্রবণ করিতে ইচ্ছা প্ৰকাশ করিলে তাহারা “অশ্বমেধ প্রকরণ ও আশীষ মন্ত্র”। সমস্বরে আবৃত্তিপূৰ্ব্বক আমাদের বাসনা পূর্ণ করিয়াছিলেন। আশ্চর্য্যের বিষয়, এই সকল । বৈদিক ব্ৰাহ্মণের অতি অল্প দানেই সন্তুষ্ট হইয়া থাকেন। শিবচতুর্দশীর রাত্ৰিতে জাগরণপূর্বক এখানে পশুপতিনাথের বিধি অনুসারে ব্ৰত পালন এবং ভক্তিসহকারে অৰ্চনা করিয়া পর দিন, সুৰ্য্যে