SS তীৰ্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী --- দুইবার ট্ৰেণ বদল করিতে হয়, নতুবা পৃথক পৃথক ষ্টেসনে টিকিট খরিদ । এক বিড়ম্বনাভোগ মাত্ৰ । শারদীয় অবকাশে বন্ধুবান্ধব সকলে এক স্থানে একত্রিত হইয়া এবার কোন তীর্থের সেবা করিতে অগ্রসর হইব, এইরূপ পরামর্শ হই, তেছে, এমন সময় আর একজন অবসর প্রাপ্ত প্ৰাচীন বন্ধু আমাদের দলে মিলিত হইলেন । তিনি কৰ্ম্মোপলক্ষে বহু কালাবধি বোম্বে সতরে অবস্থান করিয়া ঐ অঞ্চলের অনেক তীর্থ স্থান পৰ্য্যটন করিয়াছিলেন । এই নবাগত বন্ধু আমাদিগকে তীর্থ যাত্ৰায় প্ৰস্তুত দেখিয়া এবং আমদিগের মধ্যে কাহারও প্ৰভাস তীর্থ দৰ্শন হয় নাই অবগত হইয়া, এবার এই প্ৰভাস তীর্থের সেবা করিতে অনুরোধ করিলেন, অধিকন্তু তিনিও DLLSLB KDBDBD Du ukuuSLuD DB SgSDT Yy YS S YuuuBDS S S TBBBBK সঙ্গী অভাবে আমাদের এই অপরিচিত দুৰ্গম প্ৰভাস তীর্থ স্থান দর্শন হয়। DDDSKJB STBBBBB BB S DD DBDuJ SDDDLLDS SkTtLK প্ৰস্তাবে সকলেই সম্মত হইলাম । . দশমীর সন্মীলনের পর ত্ৰয়োদশীর শুভলগ্নে তীর্থ যাত্রার দিন স্থির হইল । প্ৰভাস পথে প্ৰথমে জকবলপুরে নৰ্ম্মদায় স্নান, তৰ্পণ সমাপন।ান্তে BBDJ TBBD SJBBuDuDS DDDY DBDSDDBDBD BBD DBDS BDDS সকলে ঐ নিদিষ্ট দিনের অপরাহ্নকালে সংসার-মায়া পরিত্যাগপূর্বক যথানিয়মে ঘট স্থাপন এবং গুরুজনবর্গের আশীৰ্ব্বাদ গ্ৰহণ করতঃ, ভগবানের পবিত্র নাম উচ্চারণ করিয়া, শুভলগ্নে গ্র্যাণ্ড কর্ড লাইন দিয়া যে - মেল যায়, তাহারই উদ্দেশে শুভযাত্ৰা করিলাম । হাওড়া ষ্টেশনে উপস্থিত হইয়া পুৰ্ব্বোক্ত বন্ধুর উপদেশ মত জব্বলপুরের টিকিট খরিদ করিলাম, কারণ পুণ্যতোয় নিৰ্ম্মাদার জলপ্রপাত, মৰ্ম্মরূপৰ্ব্বত শোভা এবং পিতৃগণের উদ্দেশে ইহাতে স্নান, তৰ্পণ করিতে “
