२०२ তীৰ্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী । urm“ আছে । ডাক বাঙ্গলার উপর হইতে নিম ভাগে স্রোতস্বিনী নিৰ্ম্মাদার মনোহর দৃশ্য স্পষ্ট দেখিতে পাওয়া যায়। স্থানটী অতি নির্জন এবং স্বাস্থ্য প্ৰদ, আমরা ক্ষণেকের জন্য /এই স্থানে অবস্থানকালে স্থান মাহাত্ম্য গুণে যেন কোথা হইতে মনোমধ্যে ভক্তিপ্রেমের উদয় হইতে । লাগিল । ইহার পার্শ্বে নদী তীরে রেলিং ঘেরা এক স্থানে একটি তুলসীBB S LLLLSDD BBBDBBT S KLDDB BBDDD DOBDEY KDDBBDS S DtBD মঞ্চস্থানটী পুরাকালে মহাযোগী ভৃগু ঋষির আশ্রম ছিল । এই সময় মহাভারতের পুণ্য কথা স্মরণ হইল, স্বয়ং নারায়ণ যে ঋষির পদচিহ্ন ভক্তি ভাবে আপনি বক্ষে ধারণ করিয়াছিলেন, ক্ষত্ৰিয়শ্রেষ্ঠ মহাবীৰ্য্যশালী ক ৰ্ব বীর্ঘ Tা অর্জুনকে বিনাশ করিবার জন্য যে পূৰ্ণব্ৰহ্ম এই ভু গুপত্নী রেণুকার গর্ভে পুত্ররূপে অবতীর্ণ হইয়া জগৎকে পিতৃভক্তি শিক্ষা দান করিয়াছিলেন । যিনি পরশু সহ জন্ম গ্ৰহণ করাতে ধারায় পরশুরাম DDBD DBD DBDS0D SS SMBBBB DDBBDS DDSDDD D DDBDBD BB BDB পিতামাতার আশীৰ্ব্বাদে সেই পবিত্ৰ স্থান “ভুগু আশ্রমো” উপস্থিত হইলাম, তখন আর বুঝিতে বাকি রহিল না, কেন এই স্থানে উপস্থিত হইবা মাত্ৰ হৃদয়ে ভক্তি ভাবের উদয় হইতেছিল । সে ষাহো হউক, এই আশ্রম স্থানটী নির্দেশ করিবার নিমিত্ত এখানে লাল বর্ণে একটা নিশান বায়ু ভরে দুলিতে তুলিতে সেই মহাযোগীর মহিমা প্ৰকাশ করিাতেছে । আমরা সকলে এই পুণ্য আশ্রমের পরিচয় পাইয়া স্থানীয় কিঞ্চিৎ মৃত্তিক কপালে লেপনপূর্বক আপনাদিগকে চরিতার্থ বোধ । করিতে লাগিলাম। এই রূপে একে একৈ এখানকার আর ও পুণ্যভূমি। সকল দর্শন শেষ কারিয়া যথাসময়ে ধৰ্ম্মশালায় প্ৰত্যাগমন করিলাম । ধৰ্ম্মশালা হইতে প্ৰত্যাগমনকালে সঙ্গী বন্ধুর উপদেশ মত পূর্বোক্ত B KBD KDDD SDBBBBS DBBDB DBB DELD DD কল্পিত t
