পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/৩২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

". ( 3 ) i. পুণ্য স্থানের উৎপত্তি ও মাহাত্ম্য সন্নিবেশিত থাকাতে हेश ਚ੧ পরম আদরণীয় হইয়াছে । জন্মভূমি, ১৫ সংখ্যা, মাঘ, ১৩১৮ সাল। একমাত্ৰ দৈনিক সুপ্ৰসিদ্ধ “নায়ক” সম্পাদক বলেন ;- সচিত্ৰ “সতীৰ্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী” শ্ৰীগোষ্ঠবিহারী ধর-প্রণীত, প্ৰথম ভাগ ১২ টাকা । এই বইখানি খুলিলে প্রথমেই ইহার চিত্রগুলি পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ইহাতে গ্ৰন্থকারের প্রতিকৃতিসহ ১৫, ১৬ খানি । পুর্ণ আকারের সুদৃশ্য হাফটোন চিত্ৰ আছে। চিত্ৰ গুলি সুন্দর । গ্রন্থের আকার ডবল ক্ৰাউন ১৬ পেজী, আড়াই শত পৃষ্ঠার অধিক । উত্তর ভারতের অনেক গুলি তীর্থক্ষেত্রের বৃত্তান্ত এই গ্রন্থে সন্নিবেশিত হইয়াছে। তীর্থক্ষেত্রে গমনের পথে প্ৰবঞ্চ ক ও সেতুয়া এবং তীর্থক্ষেত্রের পাণ্ডাগণের অত্যাচার হইতে আরম্ভ করিয়া প্ৰধান প্ৰধান তীর্থক্ষেত্রের উৎপত্তির বিবরণ, পূজা ও দেবদর্শনবিধি দেবতা ও পাণ্ডাগণের প্রণামী এবং অন্যান্য প্ৰাপ্য, তীর্থ যাত্রীদিগের যে সকল দ্রব্য যে পরিমাণে পাথেয় এবং নিজের ব্যবহারের জন্য যে সকল জিনিষ আবশ্য ?” তাহার তালিকা-এ সকল বিষয় এই পুস্তকে লিপিবদ্ধ হইয়াছে। তীর্থক্ষেত্রের বিবরণের সঙ্গে অন্যান্য দ্রষ্টব্য স্থানেরও বিবরণ ইহাতে লিখিত হইয়াছে, এমন কি নারী জাতির লক্ষণ প্ৰভৃতি বিষয়ও এ গ্রন্থে স্থান পাইয়াছে। গ্রস্থের ভাষা মন্দ নয়, মোটের উপর গ্ৰন্থখানি সুপাঠ্য হইয়াছে । নায়ক-২৪শে বৈশাখ, ৫ম বর্ষ, ১৩১৯ সাল ।