এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
৮৭২
সঞ্চয়িতা
৮৭২
৮৭২ সঞ্চয়িতা
৭৭৭ পরমমূল্য। একটি পূর্বপাঠ জয়শ্রী পত্রিকার ১৩৪১
বৈশাখ সংখ্যা হইতে উদ্ধৃত হইল-_ জন্মের দিনে দিয়েছিল আজি তোমারে পরম মূল্য রূপসত্তার এলে যবে সাজি সূর্যতারার তুল্য । দুর আকাশের পথে যে আলোক এসেছে ধরার বক্ষে নিমেষে নিমেষে চুমি তব চোখ তোমারে বেঁধেছে সখ্যে। দূর যুগ হতে আসে কত বাণী কালের পথের যাত্রী, সে মহাবাণীরে লয় সন্মানি তোমার দিবস রাত্রি। সম্মুখে গেছে অসীমের পানে জীবযাত্রার পন্থ, সেথা চল তুমি-বলো,কেবা জানে এ রহস্যের অন্ত॥
২২ মার্চ ১৯৩৪
৮০১ যক্ষ। মেঘদূত (পৃ ৯৯) কবিতার সহিত তুলনার যোগ্য।
৮০২ উদ্বৃত্ত । এই গীতিকবিতাটি পৃথক যে রূপে গীত হইয়া
থাকে, গীতবিতান হইতে তাহা সংকলিত হইল- যদি হায়, জীবনপূরণ নাই হল মম তব অকৃপণ করে, মন তবু জানে জানে চকিত ক্ষণিক আলোছায়া তব আলিপন আঁকিয়া যায় ভাবনার প্রাঙ্গণে ॥ বৈশাখের শীর্ণ নদী. ভরা স্রোতের দান না পায় যদি তবু সংকুচিত তীরে তীরে ক্ষীণ ধারায় পলাতক পরশখানি দিয়ে যায়- পিয়াসি লয় তাহ ভাগ্য মানি!
মম ভীরু বাসনার অঞ্জলিতে যতটুকু পাই রয় উজ্জ্বলিতে। মম দিবসের দৈন্যের সঞ্চয় যত হতে ধরে রাখি, সে যে রজনীর স্বপ্নের আয়োজন