সদ্ধৰ্ম্ম্যাঙ্কাশক । 업 “জানামি ধৰ্ম্মং ন চ মে প্রবৃত্তি" ইত্যাদি শ্লোকে কথিত হইয়াছে, আমি ধৰ্ম্ম জানি কিন্তু তাহাতে আমার প্রবৃত্তি নাই, অধৰ্ম্মও জানি তাহাতে নিবৃত্তি নাই। এক্ষণে জিজ্ঞাস করি যাহার ধৰ্ম্মে প্রবৃত্তি নাই, অধৰ্ম্মেও নিবৃত্তি নাই, তাহার জীবত্ৰহ্মে অভেদ জ্ঞান হইতেছে এ কথা কেমন বিবেচকে বলিতে পারেন ? “জানামি ধৰ্ম্মং ন চ মে প্রবৃত্তি ইত্যাদি কথনদ্বার। পরমেশ্বরে দোষারোপ (অর্থাৎ পাপপুণ্যের প্রবর্তৃক বলিয়। পক্ষপাতিতা ) প্রকাশ পায় ” সুমতি মহাশয়ের অসারগর্ভ ও অশ্রুতপূৰ্ব্ব এই কথা গুলি, নিতান্তই হাস্যজনক হইয়াছে। কি আশ্চৰ্য্য, যদি কেহ ঈশ্বরের নিকট এ রূপ প্রার্থনা করে যে আমি ধৰ্ম্ম কি তাঙ্গ জানি, তথাপি তাহাতে আমার প্রবৃত্তি হয় না, অধৰ্ম্ম কি তাহাও জানি তথাপি তাহাতে নিবৃত্তি হয় না, হে জগদীশ্বর ! তুমি আমার হৃদয়ে থাকিয়া यशन निगूङ कद्र आमि उाझाझे कति । झे झाड कि পরমেশ্বরে পক্ষপাতিত্ব দোষ আরোপিত হয় ? তলবকারোপনিষদের প্রথমেই এই প্রশ্ন হইয়াছে ; যথা— কেনোষিতং পততি প্রেষিতং মনঃ, কেন প্রাণঃ প্রথমঃ প্রৈতিযুক্তঃ ! কেনোষিতাং বাচমিমাং বদন্তি, চক্ষু শ্রোত্ৰং ক-উ দেবোয়নক্তি। ' কাহার ইচ্ছাদ্বারা নিযুক্ত হইয়া, মন স্ববিষয়ের প্রতি গমন করে : কাহার দ্বারা নিযুক্ত হইয় প্রাণ স্বীয় কাৰ্য্য সম্পন্ন করে, কাহার কর্তৃক প্রেরিত হইয়া বাক্য নিঃসরণ হয়,
