७ वर्ष, qकांगों न९थT न्द्रि व्J 98《 রাখিয়া যায়, বাকীগুলি নির্বাংশ হইয়া মরে। এবং এইরূপে যুগের পর যুগ নানা বিভিন্ন অবস্থায় নূতনত্বের উপর নূতনত্ব পুঞ্জীভূত হইয়া সৰ্বেন্দ্রিয়হীন এক Cell-এর জীব হইতে নানা পশু পক্ষী ও মানুষের উদ্ভব হইয়াছে। এই হইল। Organic Evolution Sir (, sifts আধুনিক মত। কেমন করিয়া জীব-শরীরে এই নূতনত্বের আবির্ভাব হয় এবং কোন छडौन নূতনত্ব Organic Evolution-sqg exist fefë এ সম্বন্ধে ত্ৰিশ বছর পূর্বে পণ্ডিতেরা যতটা একমত ও নিঃসংশয় ছিলেন এখন আর তেমন মহেন। তখনও ডারউইনের প্রচারিত ব্যাখ্যাই সকলে মান্য করিতেন। ঐ ব্যাখ্যা অনুসারে জনক জননীর সহিত সন্তানের যে সব ছোটখাটো জন্মগত বিভিন্নতা প্ৰতিদিনই দেখা যায়, যাহার ফলে ছেলেটা বাপের মত হইয়াও ঠিক তাহার মত হয়। না, সেই নিত্য-নৈমিত্তিক নূতনত্বই ইভলিউশনের প্রধান সহায়। আর এক সহায়, প্ৰত্যেক প্রাণীর আয়ুকালের মধ্যে বাহিরের চাপে ও ভিতরের চেষ্টায় তাহার মধ্যে যে পরিবর্তন উপস্থিত হয় । কিন্তু ডারউইনের এই মতের আসন এখন টলিয়াছে। এখন পণ্ডিতেরা বলিতেছেন যে নূতনত্বের উপর ভর করিয়া unicellular জীব, মানুষে আসিয়া পৌঁছিয়াছে তাহ প্রতিদিনকার আটপৌরে সামান্য নূতনত্ব নয়। প্রাণীর শরীরে মাঝে মাঝে অতি দুজ্ঞেয় কারণে হটাৎ এক একটা বড় রকমের পরিবর্তন উপস্থিত হয়। যদি তাহাতে জীবনযুদ্ধের কোনও সহায়ত হয় তবে ত কথাই নাই, অন্তত পক্ষে যদি নিতান্ত বিপত্তিকর না হয় তাহা হইলেই ঐ পরিবর্তনটী স্থায়ী হইয়া বংশানুক্রমে চলিতে থাকে। বর্তমানে অধিকাংশ প্ৰাণীতত্ত্বজ্ঞ পণ্ডিতেরাই মত যে এই
