বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সরল গণিত (তৃতীয় ভাগ - জ্যামিতি) - গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*R জ্যামিতি । [ ১ম অধ্যায় ৫। যাহার বিস্তৃতি নাই, কেবল অবস্থিতি আছে, তাহাকে নিলন্দু বলে । টিপ্পানী। রেখার সীমা বিন্দু, কারণ সেই সীমার বোধ নাই, প্ৰন্থ নাই, দৈৰ্ঘ্যও নাই, কিন্তু অবস্থিতি আছে। ৬। যে রেখার সমস্তই কেবল একদিকগামী তাহাকে প্ৰতক্ষু বা उत्रन्डाब्न cन्नथा बटव्ण । 1 ৭ । যে পৃষ্ঠ বা তলে যে কোন দুই বিন্দুর যোজক ঋজুবেখা সম্পূর্ণরূপে সেই তলের উপায় থাকে তাহাকে জনমতল বলে । ৮। যদি দুই ঋজুবেখা একু খজুরেখায় না থাকিয়া মিলিত হয়, তাহা হইলে তাহাদিগকে পবাস্পরেব প্ৰতি অবনত ৯ । যদি দুই ঋজুরেখা এক সমতলে থাকে, এবং উভয় দিকে যতদূর ইচ্ছা বন্ধিত করিলেও কোন দিকে মিলিত না হয়, তাহা হইলে তাহাদিগকে অন্যস্থানান্তজাির =খত দুল্লেখ বলে। ১০ । যদি একটি ঋজু রেখা আর একটি ঋজু রেখার উপর এমত ভাবে দণ্ডায়মান থাকে যে সন্নিহিত কোণদ্বয় সমান হয়, তাহা হইলে সেই কোণদ্বয়ের প্রত্যেককে অনৰ্ম্মািনকোণ বলে, এবং রেখান্বয়ের প্রত্যেককে অপরের উপর লম্ব বলে। টিল্পনী (১)। দুটি ঋজুরেখার মধ্যগত কোণের পরিমাণ নিরূপণ্ডার্থে, রেখান্বিয়ের একটিকে অপরের সহিত মিলিত করিয়া পরে তাহাদিগের সম্পাত বিন্দুকে কেন্দ্ৰ করিয়া সেই রেখাকে কতদূর ঘুৱাইলে সে অস্থানে উপনীত হয় অঞ্চপ্রতি দৃষ্টি রাখিলে, সেই ঘূর্ণনের অঙ্গতা 'স্বৰা আধিক্য কোণের পরিমাণনির্ণায়ক বলিয়া দেখা যাইবে। এবং এ তাৰে দেখিলে, কোণ পরিমাণে দুই সমকোণেরও অধিক হইতে পারে।